Mini Cart

মসলিন শাড়ি কি?

মসলিন বিশেষ এক ধরনের তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সূতা দিয়ে বয়ন করা এক প্রকারের অতি সূক্ষ্ম কাপড় বিশেষ। মসলিন তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুত করা এক প্রকারের অতি সুক্ষণ কাপড়। এটি প্রস্তুত করা হতো পূর্ব বাংলার সোনারগাঁও অঞ্চলে। মসলিনে তৈরী করা পোশাকসমূহ এতই সুক্কণ ছিলো যে ৫০ মিটার দীর্ঘ মসলিনের কাপড়কে একটি দেশলাই বাক্সে ভরে রাখা যেতো। ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মসলিন উৎপাদন করা হত; তবে বাংলার প্রধান উৎপাদন ক্ষেত্র ছিল ঢাকা ও মুর্শিদাবাদ

মসলিন শাড়ি নামকরণের ইতিহাস

মসলিন কি কেবলই কাপড়? এই বাংলাদেশের ঐতিহ্যের কথা বললে, ইতিহাসের কথা বললে মসলিনকে বাদ দেওয়ার কোনো উপায়ই যে নেই।  এস. সি. বার্নেল ও হেনরি ইউল নামের দুজন ইংরেজ কর্তৃক প্রকাশিত অভিধান ‘হবসন জবসন'-এ উল্লেখ করা হয়েছে মসলিন শব্দটি এসেছে ‘মসুল' থেকে। ইরাকের এক বিখ্যাত ব্যবসাকেন্দ্র হল মসুল। এই মসুলেও অতি সূক্ষ্ম কাপড় প্রস্তুত হত। এই ‘মসুল' এবং ‘সূক্ষ কাপড়' -এ দুয়ের যোগসূত্র মিলিয়ে ইংরেজরা অতিসূক্ষ্ম কাপড়ের নাম দেয় ‘মসলিন'। অবশ্য বাংলার ইতিহাসে ‘মসলিন' বলতে বোঝানো হয় তৎকালীন ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে উৎপাদিত অতি সূক্ষ্ম এক প্রকার কাপড়কে।

প্রচলিত আছে, মসলিন শিল্পীদের আঙুল কেটে দেওয়ার পরে ঢাকাই মসলিন তৈরি বন্ধ হয়ে যায়। এখন ভারতেও মসলিন তৈরি হয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকাই মসলিনের বিশেষত্বই আলাদা। ঢাকাই মসলিনের শেষ প্রদর্শনী হয়েছিল লন্ডনে ১৮৫০ সালে। এর ১৭০ বছর পরে বাংলাদেশে আবার বোনা হলো সেই ঐতিহ্যবাহী ঢাকাই মসলিন কাপড়ের শাড়ি। ঠিক সে রকমই, যেমনটি বলা হতো—আংটির ভেতর দিয়ে গলে যায় আস্ত একটি শাড়ি। যদিও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মসলিন শাড়ি পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু আপনাদের কথা মাথায় রেখে মেহজিন আকর্ষণীয় ডিজাইনের সেমি মসলিন শাড়ি তৈরির উদ্যোগ নেয়। কাস্টমারদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে মেহজিনই প্রথম নিজস্ব প্রোডাকশন হাউজের মাধ্যমে মসলিন শাড়ি তৈরি করা শুরু করে। হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী শাড়িকে বাচিয়ে রাখতে মেহজিনের প্রয়াশ কাস্টমারদের দ্বারা ভূয়সী প্রসংশার দাবিদার।

ঢাকাই মসলিন শাড়ি

ঢাকাই মসলিন তৈরির জন্য শাড়ির ঐতিহ্য রক্ষার্থে উঠেপড়ে লেগেছিলেন একদল গবেষক। তাঁদেরই ছয় বছরের চেষ্টা আর গবেষণা ফল দিয়েছে। তৈরি করা হয়েছে মসলিনের ছয়টি শাড়ি। যার একটি গবেষকেরা প্রধানমন্ত্রীকে উপহার হিসেবে দিয়েছেন। কিন্তু শুরুতে এক টুকরা ‘অরিজিনাল’ মসলিন কাপড় জোগাতে কলকাতা থেকে লন্ডন পর্যন্ত ছুটতে হয়েছে গবেষকদের। মসলিন বোনার সুতা যেই ‘ফুটি কার্পাস’ তুলার গাছ থেকে তৈরি হয়, সেই গাছ খুঁজে বের করা হয়েছে বিচিত্র সব পন্থা অবলম্বন করে। যান্ত্রিক সভ্যতার এ যুগে এসেও এই শাড়ি তৈরিতে তাঁতিদের হাতে কাটা ৫০০ কাউন্টের সুতাই ব্যবহার করতে হয়েছে।

মসলিন শাড়ি প্রকারভেদ

সাধারণত মসলিনের পার্থক্য করা হয় সূক্ষ্মতা, বুনন শৈলী ও নকশার পার্থক্যে। এসবের উপর ভিত্তি করে মসলিন শাড়িকে বিভিন্নভাগে ভাগ করা যায়ঃ

  • মলবুস খাসঃ আঠারো শতকের শেষদিকে মলবুস খাসের মতো আরেক ধরণের উঁচুমানের মসলিন তৈরি হতো, যার নাম ‘মলমল খাস’। এগুলো লম্বায় ১০ গজ, প্রস্থে ১ গজ, আর ওজন হত ৬-৭ তোলা। ছোট্ট একটা আংটির মধ্যে দিয়ে এ কাপড় নাড়াচাড়া করা যেত। এগুলো সাধারণত রপ্তানি করা হত।
  • সরকার ই আলাঃ বাংলার নবাব বা সুবাদারদের জন্য তৈরি হত এই মসলিন। সরকার-ই-আলা নামের জায়গা থেকে পাওয়া খাজনা দিয়ে এর দাম শোধ করা হত বলে এর এরকম নামকরণ। লম্বায় হত ১০ গজ, চওড়ায় ১ গজ আর ওজন হত প্রায় ১০ তোলা।
  • ঝুনাঃ ঝুনা মসলিনও সূক্ষ্ম সুতা দিয়ে তৈরি হ্ত, তবে সুতার পরিমাণ থাকত কম। তাই এ জাতীয় মসলিন হালকা জালের মতো হত দেখতে। একেক টুকরা ঝুনা মসলিন লম্বায় ২০ গজ, প্রস্থে ১ গজ হত। ওজন হত মাত্র ২০ তোলা। এই মসলিন বিদেশে রপ্তানি করা হত না, পাঠানো হতো মুঘল রাজ দরবারে।
  • শবনমঃ ভোরে শবনম মসলিন শিশিরভেজা ঘাসে শুকোতে দেয়া হলে শবনম দেখাই যেত না, এতটাই মিহি আর সূক্ষ্ম ছিল এই মসলিন। ২০ গজ লম্বা আর ১ গজ প্রস্থের শবনমের ওজন হত ২০ থেকে ২২ তোলা।
  • ডোরিয়াঃ ডোরা কাটা মসলিন ‘ডোরিয়া’ বলে পরিচিত ছিল। লম্বায় ১০-১২ গজ আর চওড়ায় ১ গজ হত। শিশুদের জামা তৈরি করে দেয়া হত ডোরিয়া দিয়ে।
  • জামদানিঃ মসলিনের উপর নকশা করে জামদানি কাপড় তৈরি করা হয়। জামদানি বলতে সাধারণত শাড়িকেই বোঝানো হয়। তবে জামদানি দিয়ে নকশি ওড়না, কুর্তা, পাগড়ি, রুমাল, পর্দা প্রভৃতি তৈরি করা হত। ১৭০০ শতাব্দীতে জামদানি দিয়ে নকশাওয়ালা শেরওয়ানির প্রচলন ছিল। এ ছাড়া, মুঘল নেপালের আঞ্চলিক পোশাক রাঙ্গার জন্যও জামদানি কাপড় ব্যবহৃত হত। প্রাচীনকালের মিহি মসলিন কাপড়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে জামদানি শাড়ি বাঙালি নারীদের অতি পরিচিত।

বর্তমানে মসলিন

ঢাকা জাতীয় জাদুঘরে রক্ষিত মসলিন খানির দৈর্ঘ্যও ১০ গজ এবং চওড়া ১ গজ, এর ওজন মাত্র ৭ তোলা। তাহলে এটা সহজেই অনুমান করা যায় যে ঢাকার মসলিন মুঘল শিল্পের স্বর্ণযুগে আরো সুক্ষ্মভাবে তৈরি করা যেতো।

আপনার পছন্দের মসলিন শাড়ি অর্ডার করুন এখুনি।

তাহলে আর দেরি কেনো? এখুনি যোগাযোগ করুন

আপনার পছন্দের মসলিন শাড়ির স্টক শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্ডার করুন। অথবা, সরাসরি আমাদের শো রুমে ভিজিট করে, আকর্ষণীয় মূল্য ছাড়ে আপনার পছন্দের মসলিন শাড়ি সংগ্রহ করুন। 

পছন্দের মসলিন শাড়ি অনলাইনে অর্ডার করতে আপনার নাম, মোবাইল নাম্বার ও ঠিকানাসহ ইনবক্স করুন- m.me/mehzin.retail

অথবা, সরাসরি আমাদের আউটলেট থেকে পার্চেজ করুন।

আউটলেট লোকেশনঃ এফ এস স্কয়ার, লেভেল-৩, শপ নাম্বার
৪২৮-৪২৯, মিরপুর ১০ গোলচত্তর মেট্রোরেল স্টেশনের সাথে, মিরপুর ১০, ঢাকা।

Saree Style কেমন হওয়া উচিৎ:


কথাইয় আছে – যে রাঁধে সে চুল ও বাঁধে। এ কথা টা মেয়েদের তুলনা করে বলা হয়েছে। শাড়ি ফ্যাশান(Saree Fashion) এর চল কোনও দিন পুরনো হবে না। আর ফ্যাশানের কথা কি আর বলব শাড়ি হচ্ছে বেশ ট্রেন্ডিং। অনেকে সাবেকিয়ানাতে শাড়ি পড়েন আবার অনেকে ফ্যাশানে শাড়ি পড়ে থাকেন।

আজকাল অনেকেই শাড়ি পরাকে খুবই ঝামেলা মনে করে থাকেন। আবার অনেকে পুরোনো স্টাইল মনে করে থাকেন। আর যারা সচরাচর শাড়িকে একটু ভিন্ন মাত্রায় দেখতে চান তাদের জন্য কিছু টিপস দিচ্ছি। এসব স্টাইলে শাড়ি পরলে খুবেই সুন্দর দেখাবে আপনাকে। শাড়ি যদি একটু স্টাইল করে পরে তবে সবাইকেই বেশ সুন্দর দেখায়।


বিভিন্ন স্টাইল এর শাড়ি পরার নিয়ম-

Saree Style
Saree Style

ধুতি স্টাইল

এখানে মেয়েদের ধুতি পড়ার কথা বলা হয় নাই, তবে এই স্টাইল নিয়ে আসতে পারেন সচরাচর শাড়ী পরার স্টাইলে। তাই পরেরবার যদি কোন অনুষ্ঠানে যেতে হয়,তবে আপনি চাইলে এই ধুতি স্টাইলে শাড়ি পরার একবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই লেগিংস বা জিন্স পড়তে হব। এ স্টাইলে পেটিকোট পরা লাগবে না। কারন পেটিকোট এ শাড়িতে ধুতির প্রভাব আনতে অসুবিধা হয়। ধুতি স্টাইল হয়ত একটু কঠিন মনে হতে পারে আপনাদের কাছে তবে একবার পরার পর আশা করি খারাপ লাগবে না এবং সহজ হয়ে যাবে। তাছাড়া এভাবে শাড়ী পরলে আপনাকে বেশ ভালো লাগবে চেষ্টা করে দেখলে তো আর কোন দোষ নেই। ধুতি স্টাইলে শাড়ি পড়ার  ক্ষেত্রে অবশ্যই শিফন বা লিনেন কাপড় বেঁছে নিবেন। কারণ এ ধরনের কাপড় খুব সহজেই যেভাবে খুশি সেভাইবেই ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে নিতে পারবেন খুব সহজেই। এর সাথে হাতাকাটা বা অফ-শোল্ডার ব্লাউজ নিতে পারেন, এতে খুব ভালো মানিয়ে যাবে।


Saree Style
Saree Style

বেল্ট স্টাইল


এখন বেল্ট স্টাইল শাড়ী পরাটা অনেকটাই পরিচিত হয়ে উঠেছে সবার কাছে। বেল্ট স্টাইল এ শাড়ী পরে যেখানে সাধারণ শাড়িকে আপনি করে তুলতে পারেন স্টাইলিশ। এ স্টাইলের জন্য আপনি যেকোন রঙের শাড়ি বেঁছে নিতে পারেন। তবে হ্যা গাঢ় রঙের শাড়িতে বেল্ট স্টাইল অনেক বেশি মানানসই হয়ে থাকে। এই স্টাইলের জন্য ইনফিনিটি ড্রেপ দেওয়া শাড়ির স্টাইলের সাথে এই সাজ অভিনবত্ব আনার জন্য জুড়ে নিন একটি বেল্ট। আপনি এই বেল্ট স্টাইল শাড়ীর  সাথে ব্লাউজের বদলে টপ বা শার্ট পরতে পারেন। এতে দেখতে আপনাকে খারাপ লাগবেনা আর শাড়িটাও বেশ ফিট থাকবে। এতে দেখতে খুবেই সুন্দর লাগবে।

 

 

 

 

প্যান্ট স্টাইল

Saree Style
Saree Style

এ স্টাইলে শাড়ী পরতে আপনার শাড়ীর সাথে যেকোন একটি প্যান্ট লাগবে, লেগিংস বা জিন্স প্যান্ট হলে ভালো হয়। এতে দেখতে খুবেই সুন্দর লাগে। এই স্টাইলে শাড়ী পরলে  আপনাকে যেমন স্মার্ট দেখাবে তেমনি ঐতিহ্যবাহী পোশাকও পরা হবে, এতে অন্য রকম একটা লুক আসবে। এই স্টাইলে পেটিকোটের কোন প্রয়োজন নেই। এ স্টাইলের জন্য প্রথমে শাড়ি পেচানোর পরিবর্তে শাড়ির কুচি থেকেই বাকি অংশ আঁচলের মত পড়ে নিতে হবে ন। যাতে একদিকে আপনার শাড়ির ভাঁজ দেখা যাবে, এবং অন্যদিকে আপনার প্যান্টও যাতে দেখা যাবে হাটার সময়। এতে আপনাকে খুব সুন্দর লাগবে। এই ধরনের স্টাইল খুব অল্প সময়েই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে তরুণীদের জন্য। যারা শাড়ি সামলানো ঝামেলা মনে করেন,তারা এ স্টাইল ট্রাই করতে পারেন খুব সহজেই শাড়ী বহন করা যায়। আর তাদের জন্য একদম মানিয়ে যাবে প্যান্ট স্টাইল শাড়ি পরা। বর্তমানে তরুণীরাই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করছে এ ধরনের শাড়ীর ফ্যাশন। এতে একটা নয়া লুক ভাব আসে।


Saree Style
Saree Style

নেক ড্রেপ স্টাইল

অনেকেই ওড়নার একপাশ সামনে ছেড়ে দিয়ে অন্যপাশ গলায় পেচিয়ে পড়েছেন, একেই নেক ড্রেপ স্টাইল বলে। তাই নেক ড্রেপ স্টাইল এ  শাড়ি পরলে কিন্তু মন্দ দেখাবে না। শাড়ির আঁচল পিছনে ছেড়ে না দিয়ে তা ঘুরিয়ে সামনে আনবেন। এরপর সেই আচল গলার সাথে পেচিয়ে এবার পিছনে দিয়ে দিন। এ স্টাইলের জন্য আঁচলের দৈর্ঘ্য অনেকটাই বড় রাখতে হবে তা নাহলে ঘুরিয়ে আনা সম্ভব হবে না। এভাবে আঁচলের অনেকরকম স্টাইলও করা সম্ভব হবে। তবে এ স্টাইলের (নেক ড্রেপ) স্টাইলে শাড়ি হতে হবে শিফন বা লিনেন কাপড়ের যাতে পড়তে অসুবিধে না হয়। আপনি যদি খুব ভারী কাপড়ের শাড়ি বেঁছে নেন, তাহলে তা গলায় ড্রেপ করলে সাছন্দ্যবোধ করবেন না। এবং কি সুতি বা জামদানিতেও এই ধরনের স্টাইলে মানাবে না, দেখতে বাজে লাগবে। তাই শাড়ি পছন্দ করার সময় কাপড়ের ধরন দেখে পছন্দ করবেন। যেহেতু এ স্টাইলে গলায় পেচানর একটা ব্যাপার থাকে তাই ছড়ানো গলা বা বোর্ড গলার ব্লাউজ পছন্দ করে পড়বেন।


 


সামনে আঁচল স্টাইল

Saree Style
Saree Style



আমরা সচারচর সবাই আঁচল পিছনে ফেলে শাড়ী পরি। কিন্তু এবার একটু ভিন্ন স্টাইলে শাড়ী পরা শিখাব। সেটা হচ্ছে সামনে আঁচল রাখার স্টাইলে শাড়ী পরা শিখাব। এ স্টাইলে সচরাচর যে নিয়মে শাড়ি পরে থাকেন সেভাবেই, শুধু আঁচল পিছনে না দিয়ে তা ঘুরিয়ে এনে সামনে দিয়ে দিলেই হয়ে যাবে। সব ধরনের কাপড়ের শাড়ির সাথেই এ স্টাইলে পরতে পারবেন খুব সহজেই।


Saree Style
Saree Style

ক্লাসিক ট্যুইস্ট

ক্লাসিক্যাল ট্যুইস্ট স্টাইল মেয়েদের একদম মর্ডার্ণ লুক এনে দেয়। এ স্টাইলে মেয়েদের  দেখতে অনেকটা স্মার্ট লাগে। ক্লাসিক ট্যুইস্ট স্টাইলে শাড়ী ক্যারি করাও খুব সহজ হবে। শাড়িটি যেভাবে পড়বেন আর শাড়ির আঁচলটা আপনি প্লিট করে সরু করে নিবেন। এবং কোমরের কাছে একটু নিচু করে শাড়িটি পড়বেন এবার প্লিট করা আঁচলটা কাঁধের উপর ফেলে দিন। এই স্টাইলে শাড়ী পরলে খুব সুন্দর দেখাবে।


নতুন নতুন শাড়ীর ডিজাইন পেতে হলে প্রণয়িনীর সাথেই থাকুন। এখানে পাবেন নতুন নতুন কালেকশনের শাড়ি। যা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেমন, নতুন হোল্ড, বিবাহ, নৈমিত্তিক, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন।

নতুন ডিজাইনের শাড়ি কালেকশন


যতই মেয়েরা জিন্স পরুক,পালাজো পরুক শাড়ির প্রতি মেয়েদের টান টা থেকেই যাবে। বাঙালি নারীর কাছে সব সময়ের সেরা পোশাক হচ্ছে শাড়ি। শাড়ি মেয়েদের কাছে শুধু একটা কাপড় নয়, শাড়ি মানে প্রথম শাড়ি তার মায়ের শাড়ি পরা,বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শাড়ি পড়া, এমন অনেক স্মৃতি।

বর্তমানে নিত্য নতুন শাড়ীর কালেকশন বের হচ্ছে। যা প্রণয়িনী তে নতুন নতুন কালেকশনের এর শাড়ী রয়েছে। যা খুব কম প্রাইজের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত আছে।

তাহলে চলুন কিছু নতুন ডিজাইনের শাড়ি কালেকশন জেনে নেই- Designer Saree Collection



১. সিল্ক টিসু অ্যাপলিক শড়ি – Designer Saree Collection 

এ শাড়ী পরতে খুবেই আরাম এবং ক্যারি করা খুবেই সহজ। এ শাড়ীর দাম বেশি না। আর এর সাথে ব্লাউজের পিস রয়েছে। যার জন্য খুব সুন্দর দেখায় এবং শাড়ীর সাথে খুব সুন্দর মানিয়ে যায়।



২. হাফ সিল্ক জামদানী

খুব সুন্দর সুন্দর ডিজাইনের শাড়ি রয়েছে প্রণয়িনী তে। যা খুব স্বল্প দামে পেয়ে যাবেন। এ শাড়ী যেকোন অনুষ্ঠানে যেমন, নতুন হোল্ড, বিবাহ, নৈমিত্তিক, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন। এ শাড়ীর কদর অনেক। বিভিন্ন ডিজাইনের ভিন্ন ভিন্ন কালারের শাড়ী পাবেন এখানে।


৩. অরিজিনাল ঢাকাই জামদানী – Designer Saree Collection 

অরিজিনাল ঢাকাই জামদানী। ভাল শাড়ির কদর করা ভাল। প্রণয়িনীর সুন্দর সুন্দর শাড়ির কালেকশন রয়েছে অনেক। যা খুব কম দামে পাবেন। এ শাড়ি যেকোন অনুষ্ঠানে যেমন, নতুন হোল্ড, বিবাহ, নৈমিত্তিক, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন।




৪. অরিজিনাল রাজশাহী সিল্ক

শাড়ি কালেকশনে অরিজিনাল রাজশাহী সিল্কের শাড়ি থাকবে না এরকমটা হতেই পারে না। রাজশাহীর বিভিন্ন ধরণের সিল্ক কালেকশনের মধ্যে আপনার কালেকশনে নিতে চান? তাহলে প্রণয়িনী এর সাথে থাকুন। এখানে আছে অরিজিনাল রাজশাহীর সিল্কে শাড়ি।

 

৫. মনিপুরি শাড়ী

মনিপুরি এনা সিল্ক শাড়ী পরতে খুবেই আরামদায়ক। এবং দামও হাতের লাগালে। এ শাড়ীর ১৩ হাত এবং ২.৬ বহর। এ শাড়ীর সাথে ব্লাউজ পিস নেই।



৬. ধুপিয়ান সিল্ক

জনপ্রিয় ধুপিয়ান সিল্ক অসাধারণ কালারের শাড়ি গুলো সফট ও পড়তে খুবই আরামদায়ক। এ শাড়ীর দাম খুবেই কম। যেকোন অনুষ্ঠানে, নতুন হোল্ড, বিবাহ,  নিমন্তন, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন। এ শাড়ীগুলি পড়তে খুবেই আরাম।



৭. রাজশাহীর ফ্লোরা সিল্ক শাড়ি

শাড়ির কালেকশনে অরিজিনাল রাজশাহী ফ্লোরা সিল্কের শাড়ি থাকবে না এরকমটা হতেই পারে না। রাজশাহীর বিভিন্ন ধরণের সিল্ক কালেকশনের মধ্যে আপনার কালেকশনে নিতে চান? তাহলে প্রণয়িনী এর সাথে থাকুন। এখানে আছে অরিজিনাল রাজশাহীর সিল্কে শাড়ি।


৮. অরিজিনাল মসলিন শাড়ি

খুব সুন্দর সুন্দর ডিজাইনের শাড়ি রয়েছে প্রণয়িনী তে। যা খুব স্বল্প দামে পেয়ে যাবেন। এ শাড়ী যেকোন অনুষ্ঠানে যেমন, নতুন হোল্ড, বিবাহ, নৈমিত্তিক, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন। এ শাড়ীর কদর অনেক। বিভিন্ন ডিজাইনের ভিন্ন ভিন্ন কালারের শাড়ী পাবেন এখানে।



৯. এন্ডি সিল্ক

অরিজিনাল রাজশাহী এন্ডি সিল্ক পরতে খুবেই আরাম। এটি ১৪ হাত শাড়ি, রানিং ব্লাউজ পিস সহপাবেন প্রণয়িনীতে। এ শাড়ী ড্রাই ক্লিন করতে হয়। নয়তো নষ্ট হয়ে যায়।




নতুন নতুন শাড়ীর ডিজাইন পেতে হলে প্রণয়িনীর সাথেই থাকুন। এখানে পাবেন নতুন নতুন কালেকশনের শাড়ি। যা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেমন, নতুন হোল্ড, বিবাহ, নৈমিত্তিক, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন।

Air Filter Cabin Filter Engine Oil

অনলাইনে শাড়ি কিনবেন কোথা থেকে ?


বাংলাদেশে যে কোন উৎসবে বাঙালি নারীর প্রথম পছন্দ হচ্ছে শাড়ি। কিন্তু নারীরা নানা কাজে ব্যস্ত থাকায় মার্কেট এ যাওয়া হয়ে উঠে না যার কারনে অনেকে অনলাইনে শাড়ি কিনেন। কিন্তু অনলাইনে শাড়ি কেনার সময় নানান ভাবনা মাথার মধ্যে আসে- কিনব নাকি থাক? কিনেই ফেলি বরং! দেখা যাক না, একবার কিনে পরের বার না হয় দোকানে গিয়েই… এই রকম নানা ভাবনা ভেবে থাকে সবাই। বিশেষ করে যারা দোকানে গিয়ে থেবড়ে বসে শাড়ি পছন্দ করে কিনতে অভ্যস্ত, তাঁরা তো শুধু আকছারই এসব ভেবে থাকেন। তবে কী জানেন তো, যস্মিন দেশে যদাচার! এখন হচ্ছে অনলাইনে কেনাকাটার যুগ। মানুষের হাতে সময় কম। তাই সবাই ঘরে শুয়ে বসে অনলাইনে শাড়ী কিনে থাকে।


বাংলাদেশে এখন প্রতি বছর ১০০০ কোটি টাকার পন্য অনলাইনে বিক্রি হয়। আর প্রতিদিন অনলাইনে ডেলিভারি দেয়া হয় প্রায় ২০,০০০ অর্ডার। দেশে ওয়েবভিত্তিক অনলাইন শপ আছে প্রায় ১,০০০। ফেসবুক ভিত্তিক আছে প্রায় ১০,০০০ এরও বেশি।

অনলাইনে শাড়ি
অনলাইনে শাড়ি


বর্তমানে কারোর এই দোকানে গিয়ে এক ঘণ্টা ধরে শাড়ি বাছার ফুরসত নেই। তা ছাড়া অনলাইন শাড়ির রেঞ্জ বলুন, ডিসকাউন্ট বলুন, সবই অনেকটাই বেশি। কিন্তু কোন সাইট থেকে শাড়ি কিনবেন আর কেনার আগে কী-কী কথা মাথায় রাখবেন, সেটাও জানা জরুরি।

 


অনলাইনে শাড়ি কেনার ক্ষেত্রে কিছু জিনিস মাথায় রাখা জরুরি। তো চলুন সেগুলি জেনে নেই- 

  • যে শাড়ির ছবি দেখে আপনি পছন্দ করছেন, সেটা কিনার আগে অবশ্যই দেখে নিবেন ছবির নীচের লেখাটি। অনেক সময় ছবির নীচে ছোট করে লেখা থাকে যে ছবিটি শুধু বোঝাবার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে অথবা মডেল যে শাড়িটি পরেছেন সেই শাড়ির রঙ এর চেয়ে আলাদাও হতে পারে। সে সব ক্ষেত্রে ওই শাড়িটি না কেনাই ভাল মনে করি। 

 

  • আপনি যে সাইট থেকে শাড়ি কিনবেন সেখানে যেন COD বা ক্যাশ অন ডেলিভারির অপশন অবশ্যই থাকে। কেননা, আপনি যদি আগে থেকে অনলাইনে পেমেন্ট করে দেন এবং পরে যদি আপনার শাড়ি পছন্দ না হয় এবং সে শাড়িটি যদি ফেরত দিতে চান, তা হলে মুশকিলে পরতে পারেন। অথবা শাড়ীটি যদি আপনাকে না দেয়া হয় তবে আপনার টাকা টাই বিথা যাবে। কিন্তু আপনি প্রণয়িনী তে পাবেন COD বা ক্যাশ অন ডেলিভারির অপশন
  • আপনি যে সাইট থেকে শাড়িটি কিনছেন, সে সাইট এ গ্রাহক পরিষেবা, বিভিন্ন জায়গায় তার রেটিং কেমন এবং অন্যান্য সার্ভিস কেমন সেটা একবার অবশ্যই দেখে নিবেন। তারা কোন কুরিয়ার এর মাধ্যমে শাড়িটি আপনাকে ডেলিভারি দিচ্ছে, সে সম্পর্কেও আপনার অবশ্যই খোঁজখবর নেয়া দরকার। অনেক কুরিয়ার সংস্থা আছে ট্র্যাকিং এর ব্যবস্থা নেই, সেটাও কিন্তু একটা সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে আপনার জন্য। তাই কিনার আগে অবশ্যই যাচাই করে কিনবেন। এ দিক থেকে প্রণয়িনী খুবেই কেয়ারিং।

    অনলাইনে শাড়ি
    অনলাইনে শাড়ি
  • আপনি যে সাইট থেকে শাড়ি কিনছেন (Online Saree Shopping) অবশ্যই দেখে নিবেন, যে সেই সংস্থার রিটার্ন পলিসি ঠিক কীরকম। অনেক কোম্পানিই প্যাকেট ছেঁড়া হলে শাড়ি ফেরত নিতে চায় না। এ ছাড়াও এদের আরও অনেক ধরনের শর্ত থাকে। সেগুলো অবশ্যই একটু দেখে নিবেন। অনেকে প্রোডাক্ট ফেরত নিয়ে নেয়, কিন্তু টাকা ফেরত দেয় নিজেদের সাইটের ক্রেডিটে! মানে, আপনি ধরুন ১,০০০ টাকা দিয়ে একটা লিনেন শাড়ী কিনেছিলেন, সেটা পছন্দ না হওয়া্র কারনে ফেরত দিতে চাইছেন। এবার সেই সাইট ফেরত নিবে ঠিক, কিন্তু ওই টাকাটা জমা থাকবে আপনার সাইট প্রোফাইলে। তার মানে হল, আপনি সরাসরি টাকাটা ফেরত পেলেন না। কিন্তু আপনাকে ঐ টাকা দিয়ে ওই সাইট থেকে আবার অন্য কোন জিনিস কিনতে হবে। প্রণয়িনী থেকে কিনলে আপনাকে টাকা ফেরত দেয়া হবে, কিন্তু ডেলিভারি চার্জ টা আপনাকে বহন করতে হবে।

    অনলাইন জগতে শাড়ি কিনার অনেক সাইট পাবেন। কিন্তু সব সাইট থেকে শাড়ি কিনা ঠিক হবে না, এতে ঠকার আশঙ্কা বেশি থাকতে পারে। তাই প্রণয়িনী থেকে শাড়ী কিনবেন, সেখান থেকে কিনলে আশা করা যায় ঠকবেন না। সাইট গুলির নাম হচ্ছে-


    প্রণয়িনীর গ্রাহক পরিষেবা থেকে শুরু করে ঠিক সময়ে ডেলিভারি দেওয়া এ ছাড়াও আরো অনেক কাজ আছে, যা অনেক দিন ধরে দশে দশ পাচ্ছেন এ সাইট টি। শিফন ও সিল্কের শাড়ি এখানে সবচেয়ে বেশি ভাল এবং চাহিদাও খুব। কারন এখানে পাবেন রাজশাহীর অরিজিনাল সিল্কের শাড়ী। বেশ ভাল চাহিদা আছে হাফ অ্যান্ড হাফ শাড়িরও এবং বেশ ভালো। শাড়ির দামের রেঞ্জ মোটামুটি ১০০০-৫০০০ এর মধ্যে থেকে শুরু হয়েছে এখানে। তবে কিনার আগে অবশ্যই দেখে নিবেন  Sold By বলে কার নাম দেওয়া আছে। কেননা যদি থার্ড পার্টি সেলার হয়, তবে সেই ক্ষেত্রে সেলারের সম্পর্কে একটু খোঁজখবর নিয়ে তবেই শাড়ী কিনা ভালো। নয়তো ঠকার সম্ভাবনা বেশি।


    মাত্র কয়েকদিন হল প্রণয়িনীর(Pronoyeni) এর  যাত্রা শুরু করেছে। তবে এর মধ্যেই খুব অল্প সময়ে অনেকের পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে এই নাম। বেনারসি শাড়ি যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁদের জন্য পরামর্শ দিব আদর্শ এই সাইট এর। সো এই সাইট থেকে খুব সুন্দর সুন্দর শাড়ি কিনতে পারবেন। শাড়ী গুলি খুবেই ভালো।


    এদের শাড়ির রেঞ্জ খুবেই এক্সক্লুসিভ। বিশেষ করে এমব্রয়ডারি করা ডিজাইনার শাড়ি গুলো বেশ বাজেটের মধ্যে পেয়ে যাবেন প্রণয়িনীর(Pronoyeni) থেকে। সো এই সাইট থেকে কিনতে পারেন কোন রকম দ্বিধা ছাড়াই।

    অন্যান্য সাইটের চেয়ে এই সাইটে শাড়ির দাম কম বাজেটেই পেয়ে যাবেন। তবে শাড়ির কোয়ালিটি নিয়ে কোনও কথা হবে না, কেননা শাড়ী গুলি খুবেই ভালো। এখানে সব রকমের শাড়ি পাওয়া গেলেও খাঁটি রাজশাহীর অরিজিনাল সিল্কের শাড়ির চাহিদা বেশ বেশি ভাল। সেই সাথে ঢাকাই জামদানি শাড়িরও চাহিদা আছে বেশ। সো এই সাইট থেকে আপনারা শাড়ী কিনতে পারেন।
অনলাইনে শাড়ি
অনলাইনে শাড়ি

এই সাইটে (Online Saree) শাড়ির দাম একটু কমেই অন্যান্য সাইটের তুলনায়। সুতরাং, আপনার বাজেট যদি কম হয়, তবে এই সাইটে আসাই সব থেকে ভালো। এবং আপনার বাজেটের মধেই শাড়ী পেয়ে যাবেন।


এই সাইটে কোন কিছুর দামাদামি করা লাগবে না। যারা ভাল শাড়ি কিনতে গিয়ে দাম নিয়ে কোনও রকম দরাদরি করেন না তাঁদের জন্য প্রণয়িনী  সব থেকে ভালো।  আর যারা হ্যান্ড প্রিন্টের শাড়ি পছন্দ করেন বা একদম খাঁটি হ্যান্ডলুমের শাড়ি পছন্দ করেন তারাও এই সাইট থেকে শাড়ী কিনতে পছন্দ করবেন। এ সাইটে খুব সুন্দর সুন্দর কালেকশনের ইন্ডিয়ান কাতান শাড়ী পাবেন।


আশা করা যায় প্রণয়িনী সাইট থেকে শাড়ী কিনলে ঠকার কোন সম্ভাবনা নেই।সব শেষে একটা কথাই বলব, শাড়ী কিনার আগে যে সাইট থেকে কিনছেন সে সাইট টি অবশ্যই যাচাই করে কিনবেন। নয়তো ঠকার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।



Best SEO expert in Bangladesh. Do You Want To Target Boost Your Facebook Page Posts? Then contact Shopno Career It now Or if you want to message them on Facebook Messenger, click here. 

মসলিন শাড়ির দাম

সলিন শাড়িগুলি হল সরল তাঁতের সুতি কাপড় থেকে পাওয়া শীর্ষ শ্রেণীর শাড়ি। প্রথমে বাংলায় উৎপত্তি এবং পরে ইংল্যান্ড এবং স্কটল্যান্ডে তৈরি করা হয়েছিল। কিছু লোক বিশ্বাস করে যে মসলিনের উৎপত্তি হয়েছে ঢাকা, বাংলাদেশ থেকে। সুতরাং, মসলিন মূলত একটি ফ্যাব্রিক যার মাধ্যমে অনেক কাপড় তৈরি করা হয়।

মসলিন শাড়ির ধারণাটি 19 -এর দশকের শেষের দিকে প্রবর্তিত হয়েছিল যা সেই সময়ে সেরা মানের হওয়ার কথা ছিল। 17 তম শতাব্দীর পরে মসলিনে অনেক জাতের প্রচলন হয়েছিল। সুতরাং, মসলিন শাড়ি হল প্রাচীন শীর্ষ শ্রেণীর শাড়ি যা ভারতে উৎপত্তি হয়েছিল এবং পরবর্তীতে বিদেশে চলে গেছে। আজকাল, এই শাড়িগুলি 500 টিরও বেশি বৈচিত্র্যে পাওয়া যায়। 

মসলিন-শাড়ির-দাম
মসলিন-শাড়ির-দাম

মসলিন শাড়ির গুরুত্ব:

মসলিন শাড়িগুলি প্রাচীনকালের রাজকীয় শাড়ি বলে মনে করা হয়। গুণ এবং প্রকৃতির মধ্যে একই গুরুত্ব নিহিত। এটি সুতি কাপড় দিয়ে তৈরি যা ওষুধ, ড্রেস মেকিং এবং রন্ধনশিল্পেও ব্যবহৃত হয়। মসলিন শাড়ির সবচেয়ে ভালো সুবিধা হল এটি সহজেই জমিন শুকিয়ে যেতে পারে। মসলিন শাড়িতে বিভিন্ন ধরণের রঙ পাওয়া যায় যা আপনার সামগ্রিক চেহারা এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারে। নিদর্শন থেকে গুণমান, সর্বত্র মসলিন শাড়ির স্থান সেরা।

 

মসলিন শাড়ির বৈশিষ্ট্য:

মসলিন হল বহিরাগত কাপড় এবং সবচেয়ে আকর্ষণীয় কাপড়। মসলিন শাড়ির কিছু বৈশিষ্ট্য হল,

  • এটি স্পর্শ-কাতর
  • এটি ওজনে অত্যন্ত হালকা এবং উচ্চমানের।
  • এটি দেখতেও বহিরাগত সুন্দর।
  • ঐতিহ্যবাহী ফুলের বুনন সরবরাহ করতে জামদানি কৌশল ব্যবহার করা হয়।
  • নিদর্শনগুলি অনন্য এবং আরাধ্য।
  • মসলিন শাড়িগুলি সিল্ক এবং তুলার সম্পূর্ণ সংস্করণ সরবরাহ করার জন্য যথেষ্ট সূক্ষ্ম।
  • এটি একটি রাজকীয় চেহারা দেয় এবং যুক্তিসঙ্গত মূল্যে থাকে।

কোন বয়সের মহিলাদের বেশি পছন্দ করা হয়?

মসলিন সুতির শাড়ি যেকোন বয়সের মহিলারা পরতে পারেন। তুলা মহিলাদের কাছে প্রশংসনীয়। মসলিন সিল্কের শাড়ি নতুন ডিজাইনের সঙ্গে সৃজনশীল; এই শাড়িগুলি 22 থেকে 40 বছর বয়সী মহিলারা পরতে পারেন। সিল্কের শাড়ির বিস্ময়কর রং সত্যিই প্রশংসনীয়। সুতরাং, সামগ্রিকভাবে মসলিন শাড়ি 20 থেকে 40 বছর বয়সের জন্য উপযুক্ত।

মসলিন-শাড়ির-দাম
মসলিন-শাড়ির-দাম

কোন শারীরিক আকৃতির মহিলাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়?

সৃজনশীল মসলিন শাড়ির অধিকাংশই সৌন্দর্যে বাড়তি ছাপ ফেলছে। আমরা জানি, স্লিম বডি শেপ সব ধরনের শাড়ির জন্য উপযুক্ত। মসলিন শাড়ির ক্ষেত্রেও একই অবস্থা যেখানে মসলিন সিল্কের শাড়ি এবং ঢাকাই মসলিন শাড়ি মহিলাদের স্লিম দেহ পরার পরামর্শ দেওয়া হয়। তদুপরি, অন্যান্য মসলিন শাড়ি শরীরের সমস্ত ফিগার দ্বারা পরা যেতে পারে। মসলিন শাড়ির সৌন্দর্য এমন যে নিখুঁত বডি ফিগারের প্রয়োজন নেই।

 

আপনি কি আপনার ফেসবুক পেজের পোষ্টকে টার্গেটেট বুস্ট করাতে চান ! তাহলে এখনি Shopno Career It এর সাথা যোগাযোগ করুন।

অথবা আপনি চাইলে তাদের Facebook Messenger এ ও মেসেজ

// unique code for spin unique email

রাজশাহীতে মেহজিনের নতুন ব্রাঞ্চ উদ্বোধন উপলক্ষে, স্পিন করে আকর্ষণীয় সব অফার লুফে নিন।

  • Note: 1 Spin per number in a Day.
Try Your Luck
Never
Remind later
No thanks