Mini Cart

কটন শাড়ি কি?

কটন শাড়ি হল বাংলাদেশের নারীদের জন্য সব থেকে আরাম দায়ক শাড়ি। আসলে আমরা কটন বলতে কি বুঝি। কটন হল সুতা যা দিয়ে কাপড় তৈরি করা হয়। কটন শাড়ির মধ্যে আবার কিছু প্রকারভেদ রয়েছে যেমন, ১০০% কটন, ৯০% কটন এভাবে সম্পুর্ন কাপড়ে কটনের পরিমান মাপা হয়। ব্যাবহারে আরামের দিক দিয়ে সব থেকে ভালো হল ১০০% কটন শাড়ি গুলা। গরমে সব থেকে বেশী আরামদায়ক হয় এই কটনের শাড়ি গুলা।যখন শাড়িতে কটনের পরিমান কম থাকে এবং পলিস্টার কাপড়ের পরিমান বেশী থাকে তখন ঐ শাড়ি গরমের দিনে আরামদায়ক না হলেও শীতের দিনের জন্য আরামদায়ক। 

কটন শাড়ি কত ধরনের?

কটন শাড়ি বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। এর মধ্যে জনপ্রিয় কিছু কটন শাড়ির ধরন হচ্ছে মাসলাইস কটন, এক কালারের কটন শাড়ি, হ্যান্ডলুম কটন শাড়ি, খাদি কটন শাড়ি, এন্ডি কটন শাড়ি, এছাড়াও মাদুরাই কটন শাড়ি। এগুলো সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
 

খাদি কটন শাড়ির বৈশিষ্ট্য

খাদি শাড়ি মূলত হাতে বুনা সুতা দিয়ে তৈরি করা হয়। খাদি শাড়িতে সম্পূর্ন খাদি সুতা ব‍্যবহার করা যায়না কারন খাদি সুতা খুবই মোটা ধরনের হয়। কাউন্ট হিসেব করে খাদি সুতার সাথে কটন সুতা মিক্স করে দেওয়া হয়। খাদি শাড়ি স্টাইপ করে পুরো শাড়িতে এবং আচলে খাদির সুতার বাইন টানা হয়। খাদি খদ্দর থেকে উদ্ভূত হয়েছে একটি হাতে কাটা ও বোনা প্রাকৃতিক তন্তু কাপড় যা মহাত্মা গান্ধী ভারতীয় উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য স্বদেশী (স্বয়ংসম্পূর্ণতা) হিসাবে প্রচার করেছিলেন এবং শব্দটি ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ জুড়ে ব্যবহৃত হয়। হাতে বোনা কাপড়ের প্রথম টুকরোটি ১৯১৭-১৮ সালে সবরমতী আশ্রমে তৈরি করা হয়েছিল। কাপড়ের অমসৃণতাকে গান্ধী খাদি বলে অভিহিত করেন।

এক কালার কটন শাড়ি

কটন শাড়ি গুলা বাহারি কালার এবং বাহারি ডিজাইনের হয়ে থাকে। এক এক জনের চাহিদা এক এক রকমের হয়ে থাকে অনেকের পছন্দ বাহারি কালার আবার অনেকের এক কালার।এক কালারের অনেক কটন শাড়ি রয়েছে আপনার যদি মনে হয় এক কালার কটন শাড়ি দরকার তাহলে বাংলাদেশের সব থেকে বড় অনলাইনে শাড়ি বিক্রির পেজ এবং ওয়েবসাইট মেহ্‌জিনে ঘুরে আসতে পারেন সে খানে আপনি পছন্দ অনুযায়ী অনেক এক কালার বাহারি কালার সব লেটেস্ট শাড়ির কালেকশন পেয়ে যাবেন।সাধারনত আমাদের দেশের মেয়েদের পছন্দের তালিকায় সব সময়ই বাহারি কালার পছন্দ করে থকেন কারন বডি এক কালার হলেও সবার পছন্দে অন্য ডিজাইন বা অন্য কালারের পাড় সবার পছন্দ।

মাসলাইস কটন শাড়ি

সুতার জগতে সব থেকে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির সুতা হল মাসলাইস কটন সুতা আর এই সুতা দিয়েই তৈরি করা হয় মাসলাইস কটন শাড়ি।এই সুতা গুলা অনেক চিকন ও মিহি হয়ে থাকে।আদি কাল থেকেই এই শাড়ি গুলা বাংলাদেশের তাতিরা তৈরি করে কিন্তু এই শাড়ি গুলা বুনতে খরচ বেশী হওয়ায় বাংলাদেশে আগে মানুষ এই শাড়ি গুলা খোলা বাজারে কিনতে পারত না। এই শাড়ি গুলা ইন্ডিয়াতে পাঠানো হত আর বাংলাদেশের যারা বড় লোক ছিল এমন কিছু মানুষ এই শাড়ি গুলা ব্যবহার করত।কিন্তু করোনার মহামারির সময় এই শাড়ি গুলা দেশের বাহিরে রপ্তানি না হতে পারার কারনে দেশের বাজারে এই শাড়ি গুলা বিক্রি হওয়া শুরু হয় এবং সবাই এই শাড়ি গুলাকে ইন্ডিয়ান শাড়ি বলে কিনতে থাকে।এই শাড়ি গুলার ডিজাইন ইন্ডিয়ান প্যাটার্নের হওয়ায় সবাই এটাকে ইন্ডিয়ান শাড়ি বলে চালাতে থাকে আর আসলে এই শাড়ি গুলা বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতিদের দারা তৈরি। মাসলাইস সুতা গুলা পলিশ করে চিকন করা হয় তাই এই শাড়ি গুলা পরিধান করতে অনেক আরাম দায়ক।চিকন সুতার কারনে এই শাড়ি গুলা তৈরি করার সময় ফিনিশিং অনেক ভালো হয়।মাসলাইস শাড়ি যদিও কটন শাড়ি কিন্তু দেখতে অনেকটা সিল্ক শাড়ির মত গ্লেজ করে।এই শাড়ির পাড়ে গোল্ডেন জরির কাজ করা থাকে তাই দেখতে আরোও সুন্দর লাগে। মাসলাইস শাড়ি যে কোন অনুষ্ঠানে পরিধান করে যাওয়া যায় বিশেষ করে অফিস অনুষ্ঠান,ফ্যামিলি অনুষ্ঠান, বিয়ে বাড়িতে, স্কুল ও কলেজের পার্টিতে পড়ে যাওয়ার জন্য সব থেকে বেশী উপযোগী।

মাসলাইস কটন শাড়ির বৈশিষ্ট্য

সাধারনত কটন সুতাকে মার্সেরাইজেসন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মাসলাইস কটন সুতা তৈরি করা হয়।মার্সেরাইজেসন হল একটি ক্যামিকাল মধ্যম যা মার্সেরাইজ মেশিন ব্যবহার করে করা হয়।যেহেতু মাসলাইস কটন শাড়ি গুলা এই প্রসেসে তৈরি হয়ে থাকে তাই এক শাড়ি গুলা অন্য সকল শাড়ি থেকে অনেক আলাদা।এই শাড়ি গুলা অনেক যত্ন  সহকারে তৈরি করা হয় এবং অনেক আমারদায়ক হয়ে থাকে পরিধানের জন্য। মাসলাইস শাড়ি ডিজাইনের দিক দিয়ে অন্যসকল শাড়ির থেকে অনেক বেশী ইউনিক এবং গরম ও শীতকাল সব সময়ই এই শাড়ি গুলা ব্যবহার করা যায় ।

কেন মাসলাইস কটন শাড়ি কিনবেন

বাংলাদেশের ট্রেডিশন অনুযায়ী আমরা যখন কোন অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা ভাবি আগে থেকে আমরা প্লান করি ঐ অনুষ্ঠানে আমরা কি শাড়ি পরিধান করব। এই সকল ক্ষেত্রে নারীদের সবার পছন্দের শীর্ষে রয়েছে মাসলাইস কটন শাড়ি। শীত, গরম বর্ষা যে সিজনে হোক মাসলাইস শাড়ি অনেক আরামদায়ক। একজন নারীকে সুন্দর দেখানোর জন্য যা প্রয়োজন তা এই শাড়ির মধ্যে আছে।আপনাকে ন্যাচারাল ভাবে সকলের সামনে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলবে এই শাড়ি। মাসলাইস শাড়ির বডি ও পাড়ের কালালের কম্ভিনেশন অনেক অনেক সুন্দর। যে কোন মেয়েকে এই শাড়ি কিনার জন্য আকৃষ্ট করে তুলবে।

মাসলাইস কটন শাড়ির দাম

সাধারনত আমরা যখন কোন কিছু কিনার কথা চিন্তা করি তখন তার দাম বা বাজেট নিয়া আমরা প্রথমে ভাবি।মাসলাইস কটন শাড়ি অন্য সকল শাড়ির থেকে ডিজাইন বা গুনগত মানে ভালো হওয়ার কারনে সাধারন শাড়ির থেকে এর দাম একটু বেশী।এই শাড়ি তৈরি করার জন্য সুতা যেভাবে প্রসেস করা হয় সুতা তৈরিতে খরচ একটু বেশী আর এই শাড়ি গুলা এখন আপনি বাংলাদেশে অনেক যায়গায় পেয়ে যাবেন কিন্তু আসল ও নকলের জন্য আপনি আপনার নিকটস্থ ভাল দোকানে পেয়ে যাবেন। আর অনলাইনে যদি মাসলাইস শাড়ি কিনতে চান তাহলে মেহ্‌জিনের ওয়েবসাইট এবং ফেসবুক পেজ আপনার জন্য সব থেকে ভালো চয়েজ। এই শাড়ির দাম সাধারনত ১৮০০ থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। যদি আপনারা ভালো কিছু চান তাহলে মেহ্‌জিন আপনার জন্য সব থেকে ভালো পছন্দ। 

কম দামে মাসলাইস কটন শাড়ি

আমরা অনেকে দামের কথা চিন্তা করে সব সময় কম দামে কোথা থেকে কিনতে পারা যায় এটা নিয়ে ভাবি। অনেক সময় কম দামে কিনতে যেয়ে আমরা ধোকার শিকার হয়ে নকল জিনিস কিনে নিয়ে বাড়িতে আসি।আপনি যদি রিজনেবল প্রাইছে অরিজিনাল মাসলাইস শাড়ি কিনতে চান তা হলে আপনাকে ঘুরে আসতে হবে মেহ্‌জিনের ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজে। যেখানে সল্প দামে আপনি অরিজিনাল মাসলাইস শাড়ি পেয়ে যাবেন। মাসলাইসের সব থেকে সুন্দর এবং নিউ নিউ কালেকশন আপনি অনলাইনে মেহ্‌জিনে পেয়ে যাবেন।যেখানে সেখানে যেয়ে ধোকা না খেয়ে আপনার ব্যবহৃত স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটার থেকে দেখে আসতে পারেন মেহ্‌জিন পেজটি।দামে এবং মানে দুটাতে আমরা বলতে পারি অন্য সকল দোকান বা অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে মেহ্‌জিন ভালো।

অরিজিনাল মাসলাইস কটন শাড়ি

মাসলাইস শাড়ির ক্ষেত্রে যখন অরিজিনাল আর ডুপ্লিকেটের কথা আছে তখন অনেক কিছু আমাদের মাথায় ঘুরে আজ এর সমাধান আমরা দেখব। আমাদের দেশের অনেক মনে করেন যদি মাসলাইস শাড়ি ইন্ডিয়া থেকে আসে তাহলে অরিজিনাল নাহলে নকল,কিন্তু ব্যাপারটা আসলে এমন না, এটা একটা ভুল ধারনা কারন মাসলাইস শাড়ি গুলা তৈরি করে আমাদের দেশের তাতীরা। মাসলাইসের অরিজিনাল শাড়ি তৈরি করা হয় বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলাতে সে খানের তাতীরা তৈরি করে অরিজিনাল মাসলাইস শাড়ি এবং তা রপ্তানি করা হয় ইন্ডিয়াতে। সাধারনত এই শাড়ি গুলা দামী হওয়ার কারনে বাংলাদেশের বাজারে  এব্যাইলেবল ছিলনা, কিন্তু করোনা মহামারির সময় রপ্তানি বন্ধ থাকায় বাংলাদেশের বাজারে প্রথম পরিচিতি পায় ইন্ডিয়ান শাড়ি নামে।

নতুন ডিজাইনের পূজার শাড়ির কালেকশন ২০২৩

পূজা মানে আনন্দের পুজা মানে হিন্দু ধর্মাম্বলীদের বড় উৎসব আর আমাদের দেশে পূজাকে কেন্দ্র করে আমাদের মধ্যে থাকে নানা আয়োজন। পূজার দিন গুলিতে ঘুরতে যাওয়া নতুন নুতুন শাড়ি জামাকাপড় পরিধান করা,এর জন্য আমরা সবাই কম বেশী কেনাকাটা করে থাকি।পুজার দিনে শাড়ি ছাড়া পূজা মনে হয় না এই জন্য মেহ্‌জিন নিয়ে এলো সবার জন্য নতুন ডিজাইনের পূজার বাহারি রঙের শাড়ির কালেকশন এবং এখানে নিজেদের ডিজাইনার দিয়ে তৈরী করা হয়েছে ২০২৩ এর সব নিউ এবং ট্রেন্ডি শাড়ি। আসুন যেনে নেই এবারের পুজার নতুন নতুন ডিজাইনের শাড়ি গুলার মধ্যে কি কি থাকছে।

দূর্গা পূজার শাড়ি কালেকশন ২০২৩

দূর্গা পূজার শাড়ি কালেকশনে থাকছে বাহারি রঙের মাধুরায়, মনিপুরি, কাতান, হাফ সিল্ক, সিল্ক, কটন, সফট কটন, সিল্ক বাটিক, কুমিল্লার বাটিক এছাড়া পাবেন সালোয়ার কামিজ। এগুলাতো ছিল শাড়ির ক্যাটাগরি এসবের মধ্যে রয়েছে হাতের কাজ, এম্ব্রয়ডারি, নকশি কাথা, জরি কাজ এবং মিরর ওয়ার্কের কাজ করা শাড়ি। দূর্গা পূজার জন্য স্পেশাল ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে এসব শাড়ি। এ শাড়ি গুলার কালারে পূজার জন্য বিশেষ কিছু কালার ব্যবহার করা হয়েছে যেমন, সাদা, লাল, হলুদ, বাসন্তি, মাল্টি কালার এবং নানা বাহারি কালার ব্যবহার করা হয়েছে। আপনি এসকল সব নতুন কালেকশন মেহ্‌জিনের ফেসবুক পেজ, মেহ্‌জিনের ওয়েব সাইটে পেয়ে যাবেন।

কম দামে পূজার শাড়ি কিনুন

সামনে পূজা চলে আসতেছে এক এক জনের পূজার কেনাকাটার চিন্তা ভাবনা এক এক রকমের। অনেকে কম দামে সব থেকে ভালো শাড়ি কিনতে চান কিন্তু আপনি ঠিক জানেন না কোথায় থেকে কম দামে শাড়ি কিনা যায়। কম দামে ২০২৩ এর পূজার নতুন নতুন ডিজাইনের শাড়ি নিয়ে সবার সামনে চলে এলো মেহ্‌জিন। আপনি এই ট্রাফিক জ্যামের মধ্যে কোথায় না যেয়ে আপনার ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে দেখে নিতে পারেন কম দামে পূজার শাড়ির নতুন কালেকশন এবং কিনে নিতে পারেন পছন্দের শাড়িটি।কম দামে দেশের সেরা শাড়ির কালেকশন পেয়ে যাবেন মেহ্‌জিনে দামে শুধু কম নয় মানের দিক থেকেও বাংলাদেশের সকল শাড়ি ব্রেন্ডের শীর্ষে মেহ্‌জিন।

অনলাইনে পূজার শাড়ি কিনুন

আমাদের দেশে করোনা মহামারির পর থেকে সাধারন মানুষের অনলাইনে কেনাকাটার পরিমান আগের থেকে অনেক বেশী বেড়ে গেছে এখন আমরা ঘরে বসে আমাদের পছন্দের সেরা পন্যটি অনলাইনের মাধ্যমে আমরা কিনতে পারি। পূজার শাড়ির নতুন কালেকশন নিয়ে হাজির হয়েছে মেহ্‌জিন আপনার স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে বাংলাদেশের একমাত্র বিশ্বাস যোগ্য অনলাইনে কেনাকাটার প্রতিষ্ঠান মেহ্‌জিনে ঢুকে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার পূজার জন্য শাড়ি ক্রয় করতে পারেন। বাংলাদেশে কিছু অনলাইনে কেনাকাটার প্রতিষ্ঠান তাদের বাটপারির জন্য অনেকে ভুক্তভোগী এবং অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভয় পান। তাদের সকলের জন্য একমাত্র প্রতিষ্ঠান মেহ্‌জিন। 

দূর্গা পূজার নতুন কালেকশন

পূজোর মধ্যে সব থেকে জাকঝমকপুর্ন পূজা হল দুর্গা পূজা। দুর্গা পুজা মানে জামাকাপড় কেনার ধুম পরে হিন্দু ধর্মাম্বলী মানুষের মাঝে। দূর্গা পূজার নতুন কালেকশন আপনি সব দোকানে পাবেন কিন্তু সবাই চায় ইউনিক কিছু পরিধান করতে এমন কিছু ডিজাইন যা আমাকে সবার থেকে আলাদা করে তুলবে। মেহ্‌জিন মানে নতুন নতুন কালেকশনের বাহার আর সামনে যদি থাকে বড় কোন উৎসব তাকে কেন্দ্র করে মেহ্‌জিনের নিত্যনতুন কালেকশনের শাড়ির বাহার দেখা যায়। বরাবরের মত এবার ও পুজার কথা মাথায় রেখে মেহ্‌জিন তাদের দুর্গা পূজার কালেকশন সাজিয়ে ফেলেছে। আপনি এখনই ঘুরে আসতে পারেন মেহ্‌জিনের পেজ অথবা ওয়েবসাইট থেকে।

বাসন্তি রঙের পূজার শাড়ি

দূর্গা পূজার মধ্যে অনেক নারী আছেন যাদের পছন্দের কালারের সেরা তালিকায় রয়েছে বাসন্তি রঙের শাড়ি। পূজার অন্যান্য কালার শাড়ির মধ্যে বাসন্তি কালার অন্যতম আপনি মেহ্‌জিনে পেয়ে যাবেন বাসন্তি কালারের কাতান শাড়ি, বাসন্তি কালারের কটন শাড়ি , বাসন্তি কালারের জামদানি শাড়ি এবং হাফ বা ফুল সিল্কের শাড়ি। বাসন্তি কালারের শাড়ি কম দামে পেয়ে যাবেন মেহ্‌জিনে। অনলাইনে পূজার বাসন্তি রঙের শাড়ি পেয়ে যাবেন মেহ্‌জিন ফেসবুক পেজ বা মেহ্‌জিন ওয়েবসাইটে।অনেক সময় বাসন্তি শাড়িকে অনেক আবার বাসন্তি পূজার শাড়ি বলেও আখ্যায়িত করে থাকে।

কুমারী পূজার শাড়ি 

দূর্গা পূজার সময় মহাওষ্টমীর পুজার শেষে এ পুজা কয়া হয়। অনুর্ধ ১৬ বছর বয়সী মেয়ে দিয়ে এই কুমারী পূজা করা হয়। কুমারী পূজার সময় অম্বিকা বলা হয় ১৬ বছর বয়সী মেয়েদেরকে এবং তাদের সুন্দর করে সাজানো হয় অনেক সময় তাদের পরিধেয় থাকে শাড়ি এজন্য কুমারী পূজার নতুন শাড়ির কালেকশন নিয়ে পুড়ো অনলাইন সাজিয়েছে মেহ্‌জিন।কুমারী পুজার সকল শাড়ি সকল ডিজাইন আপনি পেয়ে যাবেন এক জায়গা থেকে তাহলে এখনই মোবাইল থেকে ঘুরে দেখে আসুন মেহ্‌জিনের পেজ। সে খানে আপনি দেখেবেন কুমারী পূজা ছাড়াও বাহারি নানা শাড়ির কালেকশন পেয়ে যাবেন এখানে।

সিঁদুর খেলার শাড়ি

দূর্গা পূজার সময় বিবাহিত নারীরা একটা উৎসব করে থাকেন এর নাম সিদুর খেলা। এ সিদুর খেলা অনুষ্ঠানের জন্য অনেক আলাদা শাড়ি ক্রয় করে থাকেন এবং সাধারনত এই শাড়ি গুলার কালার সাদা ও লালের মধ্যে হয়ে থাকে। অনেকে এই সিদূর খেলার শাড়ি কিনার জন্য দোকানে দোকানে ঘুরেন এবং জানেন না কোথায় গেলে পাওয়া যাবে সিদুর খেলার জন্য ভালো শাড়ি। যেহেতু এই অনুষ্ঠানটি  পূজার ১০ তম দিন হয়ে থাকে এজন্য সকলের অন্যরকম আকর্ষন থাকে এদিনের শড়ির উপর।সিদূর খেলার শাড়ির সব থেকে বেশী কালেকশন নিয়ে সামনে এলো মেহ্‌জিন। দেরী না করে পছন্দের সেরা শড়িটি কিনে নেন মেহ্‌জিন থেকে। 

অষ্টমী পূজার শাড়ি

পূজার অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যায় ষষ্ঠী থেকে এবং মহা উৎসবের এদিন গুলাতে সকলে ঘুরে বেড়ায় নিজের বাড়ি থেকে আত্নীয় সজনদের বাড়িতে এজন্য নারীদের পছন্দের উর্ধে রয়েছে শাড়ি। ষষ্ঠী, সপ্তমী, অষ্টমী ওসব দিনে শাড়ি ছাড়া চলে না। মেহ্‌জিন ফ্যাশন ব্র্যান্ড এই ২০২৩ সালের দূর্গা পূজার জন্য বাহারী ডিজাইনের পূজার শাড়ির ডিজাইন নিয়ে এসেছে । এখানে পূজার ১০ দিনের কথা মাথায় রেখে সকল শাড়ির ডিজাইন ও নকশা করা হয়েছে এবং অনেক গবেষনার পর কোন দিনের জন্য কোন কালার শাড়ি বেশী পছন্দ নারীদের তা অনুযায়ী কালেকশন করা হয়েছে। অষ্টমীদের পরার জন্য মেহ্‌জিনে পেয়ে যাবেন মাধুরায় শাড়ি, কাতান শাড়ি, কটন শাড়ি, সিল্ক শাড়ি ও হাফ সিল্ক শাড়ির অনেক ডিজাইন রয়েছে তাদের।

নবমী দিনের পূজার শাড়ি

পুজা শুরু হওয়ার সাথে সাথে তার আয়োজন অনেক বেড়ে যায় তখন পূজাতে পরিধান করার জন্য নানা বাহারি কাপড় বা শাড়ি থাকলে ও নবমী দিনের জন্য মেয়েরা চায় স্পেশাল কিছু পরিধান করতে। আপনার পাশের মার্কেট দোকানে আপনি অনেক শাড়ির কালেকশন পাবেন কিন্তু মেহ্‌জিনের মত শুধু পূজার কথা মাথায় রেখে তাদের নিজস্ব ডিজাইনার দিয়ে ডিজাইন করিয়ে বিশাল শাড়ির কালেকশন সাজিয়েছেন ২০২৩ এর দূর্গা পুজার কথা মাথায় রেখে। আপনি যদি স্বল্প আয় প্রিমায়াম দামের শাড়ি চান তাহলে মেহ্‌জিন আপনার জন্য বেস্ট জায়গা।এখানে আপনি দূর্গা পূজার সকল কালেকশন এক সাথে পেয়ে যাবেন ৬ঠী থেকে ১০মী পর্যন্ত। আপনি কম দামে ভালো এবং প্রিমিয়াম কোয়ালিটির শাড়ি এবারের পূজার জন্য কিনার প্লান করতেছেন তাহলে থাকার কথা আপনার পছন্দের প্রথম লিস্টে অনেক না যেনে অনেক যায়গা খুজে থাকেন শাড়ি কেনার জন্য এবং না জেনে অন্য জায়গায় যেয়ে ধোকা খেয়ে থাকেন ।

 

দশমী দিনের পূজার শাড়ি

দশমী দিনের অনুষ্ঠানে দুর্গা পূজার টাইমে এক সাথে ২টি অনুষ্ঠান হয়ে থাকে একত হল দশমী এবং অন্যটি হল সিদুর খেলা। সিদুর খেলার অনুষ্ঠান শুধু তারাই করেন যারা বিবাহিত। দশমীর দিন সাধারনত ছোট বড় সকলে শাড়ি পরিধান করে থাকে এর জন্য বিশেষ কালারের শাড়ি সবাই পছন্দ করে থাকে যেমন লাল সাদা একালারের শাড়ি সকলের পছন্দ। সিদুর খেলা হয়ে থাকে হলি খেলার মত যারা বিবাহিত তারা খেলে সিদুর দিয়ে আর যারা অবিবাহিত তারা খেলে আবির রঙ দিয়ে। এজন্য সাধারনত সকলের পছন্দের শাড়ি হল লাল সাদা। দশমীর দিনের শাড়ি আপনি পেয়ে যাবেন মেহ্‌জিনে কম দামে। 

পূজার ডিস্কাউন্ট শাড়ি

বড় বড় উৎসব মানে ফ্যাশন হাউসদের বিশাল বিশাল ডিস্কাউন্টের খেলামেলা এবারের দূর্গা পূজাতে ও তার কোন কমতি রাখতেছেন না ফ্যাশন হালের বড় নামকরা ব্র্যান্ড মেহ্‌জিন। শাড়ির জগতে মেহ্‌জিনের নাম শুনেননি এমন মানুষ খুম কম পাওয়া যাবে এবার বিশাল ডিস্কাউন্ট নিয়ে এল মেহ্‌জিন তাদের সকল পূজার শাড়িতে। তাহলে আর দেরি না করে এখনি চলে আসুন মেহ্‌জিনের ফেসবুক পেজ অথবা মেহ্‌জিনের ওয়েবসাইটে। এখানে এলে আপনি দেখতে পারবেন দূর্গা পুজার জন্য কি পরিমান ডিস্কাউন্ট দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি শাড়িতে রয়েছে অসাধারন সব অফার আর ডিস্কাউন্টের ছড়াছড়ি। এখানে অবিশাস্য মূল্যে পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের সকল শাড়ি।

কাতান শাড়ি

নারীদের পছন্দের অন্যতম শাড়ির মধ্যে কাতান শাড়ি তালিকার উপর দিকে সব সময় থাকে, কাতান শাড়ি হল সিল্কের কাপড়ের উপর জরি সুতার কাজ করা শাড়ি।কাতান শাড়ি অনেক বেশি গর্জেয়াস ও গ্লোসি হয়ে থাকে। সাধারনত পার্টি, বিয়ের অনুষ্ঠান, জন্ম দিনের অনুষ্ঠান এবং বড় কোন অনুষ্ঠানে এই শাড়ি গুলা পড়া হয়। কাতান শাড়ি বাহারি রঙ ও ডিজাইনের জন্য ভিন্ন ভিন্ন নামে নামকরন করা হয়। 

ইন্ডিয়ান কাতান শাড়ি

ইন্ডিয়ান কাতান শাড়ি হল একটি প্রসিদ্ধ বাংলাদেশি শাড়ি শিল্পের একটি পন্য । এই শাড়িগুলি বাংলাদেশের পাট শিল্প থেকে তৈরি করা হয়। যেহেতু ইন্ডিয়া বাংলাদেশের তুলনায় একটি বড় দেশ, তাই বাংলাদেশের কাতান শাড়িগুলি সাধারণত ইন্ডিয়ান কাতান শাড়ি নামে পরিচিত হয়।

ইন্ডিয়ান কাতান শাড়িগুলি প্রধানত নাগরিক ব্যক্তির পরিচয়ের জন্য প্রচলিত হয়। এগুলি সাধারণত ব্যবহার হয় গবেষণা ইনস্টিটিউট, কলেজ, সরকারি অফিস, এবং সামরিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের মধ্যে। ইন্ডিয়ান কাতান শাড়িগুলির মাঝে সাধারণত আখান, লেইন, ট্যাফেটা সিল্ক, স্যাটিন সিল্ক, এবং জরজেট সিল্ক ব্যবহৃত হয়। 

ইন্ডিয়ান কাতান শাড়িগুলি বিভিন্ন রঙে উপলব্ধ হয় এবং তাদের মাঝে অল্প থেকে অনেক কাঁচামাল থাকতে পারে। যেমন, কাঁচামালের রঙের উপরে স্যাটিন লাইন থাকতে পারে, যা অন্যান্য কাতান শাড়িগুলির মধ্যে পাওয়া যায় না।

ইন্ডিয়ান কাতান শাড়ির আকৃতি সাধারণত ব্যবহারকারীর মধ্যে পছন্দ হয়, কারণ এগুলি সুন্দর এবং শারীরিকভাবে মন্ত্রণ ও সুরক্ষিত বাবদ অনুকূল হয়। সাধারণত এই শাড়িগুলির উপরে গোলাপী, নীল, সাদা, কালো, হলুদ, সবুজ এবং লাল রঙের ডিজাইন আছে।

ইন্ডিয়ান সিল্ক কাতান শাড়ি

ইন্ডিয়ান সিল্ক কাতান শাড়ি হল ভারতীয় প্রসিদ্ধ কাতান শাড়ির একটি প্রকার। এই শাড়িগুলি ভারতের প্রসিদ্ধ কাতান শিল্প থেকে উদ্ভূত হয়। ভারতীয় সিল্ক কাতান শাড়ির অপর নাম হল “বেনারসি সিল্ক শাড়ি” বা “বেনারসি সাড়ি”।

ইন্ডিয়ান সিল্ক কাতান শাড়িগুলি বিভিন্ন আকৃতি, ডিজাইন এবং প্রকৃতির হতে পারে। এই শাড়িগুলি সাধারণত মাঝারি থেকে বড় বড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যেমন, পাল্লুয়ার উপরে বিশেষ ধারনা অথবা মোড়ক অংশ থাকতে পারে। এই শাড়িগুলি বিভিন্ন রঙের হয়, যেমন লাল, সাদা, বাদামী, হলুদ, গোলাপী ইত্যাদি। Buy HP EliteBook 840 G3 at Best Price in Bangladesh. 

ইন্ডিয়ান সিল্ক কাতান শাড়িগুলির মধ্যে বেনারসি সিল্ক শাড়িগুলি সবচেয়ে প্রসিদ্ধ। বেনারসি সিল্ক শাড়িগুলি মূলত ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের বাণিজ্যিক শহর বারাণসি থেকে আসে। এই শাড়িগুলি মূলত সূতির হস্তকারী কর্মীদের দ্বারা তৈরি হয় এবং মাথায় বাতিয়ে রাখা হয়। বেনারসি সিল্ক শাড়িগুলির ডিজাইন সাধারণত মঞ্চিত পাতাকার এবং পাষাণ ডিজাইনের মতো হতে পারে।

ইন্ডিয়ান সিল্ক কাতান শাড়ি দেশের পার্টিতে পছন্দ হয় এবং বিশেষ অনুপ্রাণিত অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত হয়। এই শাড়িগুলি সাধারণত বিবাহ, উপন্যাস, বিশ্বজুড়ের কার্যক্রম, কার্যালয় সভা, সামাজিক সামরিক প্রতিষ্ঠানের অনুষ্ঠান ইত্যাদি জায়গায় পরিধান করা হয়।

কাতান শাড়ির দাম কত

কাতান শাড়ির দাম বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে এবং গ্রেডে পরিবর্তিত হতে পারে। এছাড়াও বাজারের প্রতিটি দোকানে দাম ভিন্ন হতে পারে। তাই সাধারণত একটি কাতান শাড়ির নির্দিষ্ট দাম বলা কঠিন।

কাতান শাড়ির দামগুলি ভারতীয় বাজারে মূলত মার্জিনাল থেকে শুরু করে থাকে। সাধারণত একটি মার্জিনাল কাতান শাড়ির দাম প্রায় ১০০০ টাকা হতে শুরু হয়। তবে, প্রয়োজনে দাম অনুযায়ী বেশি ও কম হতে পারে।

আরও উচ্চ গ্রেড কাতান শাড়ির দাম অনুসারে প্রচুর উচ্চ হতে পারে। যেমন, ডিজাইন, শিল্প মাধ্যম, স্বল্পতা, ব্রান্ড মান ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য ফ্যাক্টরগুলি উল্লেখ করা যায়। এই উচ্চ গ্রেড কাতান শাড়ির দাম অনুযায়ী ৫০০০ টাকা থেকে শুরু হতে পারে এবং লাখ টাকা ও তার উপরে পর্যন্ত হতে পারে।

একটি কাতান শাড়ির দাম নির্ধারণ করতে গিয়ে দোকানদারের সাথে আলোচনা করাটি সবচেয়ে ভাল উপায়। কাতান শাড়ির দাম পরিবর্তনশীল হতে পারে এবং তা বিভিন্ন উপায়ের উপর নির্ভর করে থাকে।

সফট সিল্ক কাতান শাড়ি

সফট সিল্ক কাতান শাড়ি হল একটি কাতান শাড়ির প্রকার, যা একটি বিশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি হয়। সফট সিল্ক কাতান শাড়ি নামকরণ পেয়েছে কারণ এই শাড়িগুলি বিশেষভাবে মসৃণ ও মোলযুক্ত বিক্রিয়াকারী নারীদের জন্য বিশেষভাবে সুবিধাজনক।

সফট সিল্ক কাতান শাড়ির কাপড় তৈরি করতে বিভিন্ন উচ্চমানের পশম ব্যবহার করা হয়, যা একটি সুলভ ও মোলযুক্ত ফাইবার তৈরি করে। এই কাতান শাড়িগুলির কাপড় স্মুথ ও হালকা হয় এবং তাদের উপর চলমান পলিশ আরো মজবুত করে।

সফট সিল্ক কাতান শাড়ির আকৃতি ও ডিজাইন সাধারণত সম্পূর্ণ একটি রঙিন বিজলীদার ব্যানার হয়, যা এই শাড়িগুলির চর্মকার অনুরাগ প্রকাশ করে। প্রধানত সফট সিল্ক কাতান শাড়িগুলিতে সোজা ডিজাইন, প্রশংসা, জামদানি, বুতা, কতাকুতি ইত্যাদি ডিজাইন ব্যবহৃত হয়।

সফট সিল্ক কাতান শাড়ির দাম বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে, যেমন কাপড়ের মান, ডিজাইন সংখ্যা, প্রক্রিয়া, প্রস্তুতকারীর প্রশিক্ষণ ইত্যাদি। সাধারণত একটি সফট সিল্ক কাতান শাড়ির দাম সাধারণত ৫০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তবে, এ্যাক্সেসরিজ এবং প্রিয় পণ্যের সাথে আরো দাম উঠতে পারে।

কাতান শাড়ি ডিজাইন

কাতান শাড়ির ডিজাইনগুলি বিশাল বৈচিত্র্য দেখায়। এই শাড়িগুলির ডিজাইন প্রকৃতি, ফুল, তারকা, জামদানি, কতাকুতি, মাতামাতি ইত্যাদির সমন্বয়ে তৈরি করা হয়। নিচে কিছু কাতান শাড়ির ডিজাইনের নামগুলি দেওয়া হলঃ

পাল্লু ডিজাইন: পাল্লুয়ার উপরে একটি বিশেষ আকর্ষণীয় ডিজাইন থাকে, যা  বিশেষ ধারনা অথবা আকৃতির জন্য পরিচিত।

জামদানি ডিজাইন: জামদানি হল কাতান শাড়ির একটি উল্লেখ্য ডিজাইন শৈলী। এই ডিজাইনে সুন্দর  আকৃতির পাতাকার ইত্যাদি মোটিফগুলি থাকে।

বুতা ডিজাইন: বুতা ডিজাইনে মূলতঃ ছোট ফুলের একটি প্যাটার্ন থাকে, যা এই শাড়িগুলির উপর প্রয়োজনীয় আকর্ষণ তৈরি করে।

প্রশংসা ডিজাইন: এই ডিজাইনে মূলত বর্ণালঙ্গিত প্রশংসামূলক  আকৃতি ব্যবহৃত হয়, যা শাড়িটিকে আরও আকর্ষণীয় ও  সুন্দর করে তুলে।

কতাকুতি ডিজাইন: কতাকুতি ডিজাইনে মূলত  তারকা আকৃতির মোটিফগুলি ব্যবহৃত হয়, যা কাতান শাড়িকে মজবুত সুন্দর দৃষ্টিনন্দন করে তুলে।

কাতান শাড়ি চেনার উপায়

কাতান শাড়ি বা ভালো যে কোন সুতি শাড়ি চিনার উপায় হল।  যখন আমরা শাড়ি কিনার জন্য দোকানে যাই তখন শাড়ি থেকে একটু সুতা বের করে সে সুতা আগুন দিয়ে একটু পুড়িয়ে নিলে সে সুতা যদি হাতে ঢলা দিলে মিহি হয়ে যায় এবং রেশম পোকার গন্ধ বা ছাই হয়ে যায় তাহলে এটা আসল কাতান বা সিল্ক সুতার শাড়ি। আর যদি সুতা আগুনে পুড়ার পর যদি আঠালো হয় এবং ছাকা ছাকা প্রকৃতির হয় তা হলে এটা পলিষ্টার কাপড়। সাধারনত ১০০% সুতার কাপড় বা শাড়িগুলা বেশী উজ্জ্বল বর্নের হয়না  যখনই সুতার সাথে পলিষ্টার মিশানো হয় ঐ শাড়িগুলাই সাধারনত বেশী গ্লোসি হয়ে থাকে। 

সফট কটন শাড়ি

সফট কটন শাড়ি,সাধারনত কটন সুতা অনেক রকমের হয়ে থাকে যেমন,১০০%,৯০%,৮০% এসব কটন সুতার উপর নির্ভর করে সফট,শক্ত এমন বলা হয়ে থাকে।এসকল সুতা দিয়ে সাধারনত কটন শড়ি গুলা তোইরি করা হয়। সফট কটন শাড়ি গুলা সাধারনত কটন সুতাকে প্রসেস করে মেশিনের মাধ্যমে পলিশ করে সফট কটন সুতা তৈরি করে এবং তার দারা সফট কটন শাড়ি তোইরি করা হয়।

কেন সফট কটন শাড়ি বলা হয়

এই শাড়ি গুলার কাপড় সাধারনত একটু স্পেশাল সুতা দিয়ে তৈরি হয়। সাধারন যে সকল শাড়ি বানানো হয় তা এক এক সুতার কাপর দিয়ে তৈরি করা হয় এবং পরিধানের সময় খুব বেশি আরাম দায়ক হয়ে থাকে না কিন্তু এই সফট কটনের শাড়ি গুলার সুতা বিশেষভাবে তৈরি হওয়ার কারনে এই শাড়ি যেকোন মৌসুমে পড়ার জন্য উপযোগী এবং আরাম দায়ক।এই শাড়ির কাপড় বিশেষভাবে তৈরি হওয়ার কারনে যখন হাতে স্পর্শ করা হয় তখন এতো মোলায়েম আর নরম যে কেউর পছন্দের শীর্ষে থাকবে এই শাড়ি। এসকল স্পেশালের কারনে এই শাড়ি গুলাকে সফট কটন শাড়ি বলা হয়ে থাকে।

 

কেন সফট কটন শাড়ি কোথায় পাওয়া যায়

যখন আমরা শাড়ি কিনার জন্য মার্কেটে যাই তখন কিনার আগে আমরা কিছু জিনিস খুব ভালো ভাবে খেয়াল করি। আমি যে শাড়িটা কিনব এটা কতটা সফট, কোন মৌসুমের জন্য আরামদায়ক হবে, কোন পার্ট বা অনুষ্ঠানে আমি শাড়ি পরিধান করে যেতে পারব।সকলের পছন্দের উর্ধে এই সফট কটন শাড়ি এবং কিনার জন্য আপনাকে আসতে হবে আপনার নিকটস্থ কোন ভালো দোকানে বা অনলাইনে।অনলাইনে কিনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সব থেকে বড় শাড়ি বিক্রির প্লাটফর্ম মেহ্‌জিন ওয়েবসাইট বা মেহ্‌জিনের ফেসবুক পেজে আপনি সফট কটনের বাহারি এবং নতুন নতুন কালেকশন পেয়ে যাবেন আপনার হাতের মুঠোয়।তাহলে দেরি না করে আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে এখন এ ঘুরে আসুন এক ক্লিক করে মেহ্‌জিনের ওয়েবসাইটে এবং দেখে আসুন বাহারি রঙের চোখ জুরানো নতুন নতুন শাড়ির কালেকশন।

 

সফট কটন শাড়ির ডিজাইন

যখন সফট কটন শাড়ির উপর ডিজাইনের কথা আসে,তখন আমরা দেখি বাংলাদেশের সব থেকে দামি কম দামি শাড়ি এবং বাহারি নকশার শাড়ি তৈরি করা হয়েছে এই সফট কটন শাড়ির উপর। এই শাড়ির সুতা সফট হওয়ার কারনে নকশা বা ডিজাইন করার সময় সুন্দর সুন্দর নকশা করা যায়, আর ফিনিশিং অন্য সকল শাড়ির থেকে এই শাড়িতে বেশী হয়।সফট কটন শাড়ি এক কালারের হয়, মাল্টি কালারের হয়। প্রিন্টের হয়, পুরো শাড়ির বডি এক কালারের এবং পাড় বা আচল অন্য কালারের হয়ে থাকে।অনেক সময় দেখা যায় এই সফট কটনের শাড়ি গুলার পুরো বডি এম্ব্রয়ডারি করা থাকে এবং নকশি কাথার কাজ ও জরি কজের হয়ে থাকে।

 

ভালো সুতি শাড়ি

আমরা যখন কোন শাড়ি বা কাপড় কিনার জন্য মার্কেটে বা বাজারে যাই তখন আরামের জন্য আমরা ভালো সুতি শাড়ি/কটন শাড়ি খুজে থাকি। কিন্তু আমরা ভালো কাপড় না চেনার কারনে প্রায়শই আমরা মার্কেট বা বাজার থেকে নকল শাড়ি কিনে নিয়ে আসি।এখন থেকে ধোকা খাওয়া আর নয়, এজন্য আপনাকে বাড়ি থেকে আর কোথাও যেতে হবে না ঘরে বসে আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে সার্চ করে মেহ্‌জিন ওয়েবসাইটে সব থেকে ভালো কোয়ালিটির সুতি, কটন,মনিপুরি,মাধুরায়,জামদানি,কাতান,সিল্ক এবং হাফ সিল্ক শাড়ির সব নতুন নতুন ডিজাইনের থেকে আপনার পছন্দের শাড়ি আপনি কিনতে পারবেন। 

 

সুতি প্রিন্ট শাড়ি

অনেকে আমরা সব সময় এক কালারের শাড়ি পড়তে পড়তে আর এক কালারের শাড়ি পড়তে মন চায় না, নতুন কিছু ডিজাইন বা কালেকশন আমরা খুজি আবার অনেকে সুতির মধ্যে প্রিন্ট করা শাড়ি খুজি। আপনি ভালো একটা শাড়ির দোকানে গেলে আপনার চাহিদা অনুযায়ী বাহারি নকশা র ডিজাইনের সুতি প্রিন্টের শাড়ি পেয়ে যাবেন, কিন্তু দাম এবং কোয়ালিটির উপর ভিত্তি করে সুতি শাড়ি নানা রকমের হতে পারে। অনেক আসাধু ব্যবাসায়ী আপনি কাপড় চেনেন না এই সুজোগ কাজে লাগিয়ে তারা অন্য কাপড়কে সুতি প্রিন্টের কাপড় বলে চালিয়ে দেয়। আমরা সাধারন মানুষকে এই অসাধু ব্যাবসায়িদের হাত থেকে বাচানোর জন্য নিয়ে এলাম মেহ্‌জিন যেখানে ১০০% অরিজিনাল সকল পন্য পাওয়া যায়। আপনি আমাদের কাছে পাবেন সুতি শাড়ি, মাসলাইস শাড়ি, হাফ সিল্ক শাড়ি, সিল্ক শাড়ি এবং মাধুরায় শাড়ি ইত্যাদি।

 

সুতি শাড়ির দাম

যে কোন শাড়ির দাম ডিপেন্ট করে তার কোয়ালিটি, কালার, ডিজাইন আর চাহিদার উপর। আমরা আপনাকে এখানে কিছু আইডিয়া দিব কোন সুতি শাড়ির দাম কেমন হতে পারে। নরমাল যদি এক কালারের সুতি শাড়ি হয় তা হলে সাধারনত এর দাম হয় ৭০০-৭০০০০ টাকা পর্যন্ত। যদি সুতি শাড়িটি প্রিন্টেড এবং কিছু নকশা যুক্ত হয় তাহলে এর প্রাইস হবে ১২০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত।আসলে যখন আপনি শাড়ি কিনার কথা ভাববেন তখন আপনার আশে-পাশের দোকান এবং ভালো ব্র্যান্ডের দোকান ঘুরে শাড়ির দামের আইডিয়া নিতে পারেন।সব শেষে আপনি একবার মেহ্‌জিন ওয়েবসাইট থেকে সকল প্রকার শাড়ির নতুন কালেকশন এবং দাম দেখতে পারেন আর পছন্দ হলে শাড়ি কিনে নিতে পারেন।

 

কম দামে ভালো শাড়ি

শাড়ি এখন বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটা টেন্ড মেন্টেন্ড করার জন্য পরিধেয় পোষাক। এক সময় গ্রাম বাংলার নারীদের দৈনন্দিন পোষাক এই শাড়ি হলে ও কালের বিবর্ধনে এখন আর নেই। এখন কোন ফরমাল অনুষ্ঠান,স্কুল কলেজ পার্টি,অফিস পার্টি,বিয়ে বা হলুদ অনুষ্ঠানে শাড়ি পড়া হয়।শাড়ির আসলে দাম নির্বর করে শাড়ির নাম,কোয়ালিটি, কালার,নকশা ইত্যাদির উপর। আমার দেখা বাংলাদেশের মধ্যে সব থেকে কম দামে ভালো মানের শাড়ি অনলাইনে বিক্রি করে ২-৩ তা পেজ বা ওয়েবসাইট তার মধ্যে প্রনয়েনী,মেহ্‌জিন,মেহ্‌জিন পাইকারি উল্লেখযোগ্য যেমন, এখানে আপনি আপনার পছন্দের সব শাড়ি পেয়ে যাবেন মাত্র ২৮০ টাকা থেকে শুরু করে ৬০০০ টাকা পর্যষ্ট। কম দামের মধ্যে ভালো এবং বেস্ট শাড়ি তারাই বিক্রি করে।এত অল্প দামে একটি শাড়ি ভাবাই যায় না। আবার তারা সবার জন্য অফার দিতেছে রি-সেলিং ব্যাবসার জন্য কোন রকম বিনিয়োগ ছাড়া আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের পন্য নিয়ে আপনার পেজ বা ওয়েবসাইটে আপনি খুব সহজে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করতে পারবেন। 

 

কেন সুতি শাড়ি কিনবেন

আমাদের দেশের আবহাওয়া এখন এমন যে ১২ মাসের মধ্যে ৯ মাস গরম আবহাওয়া থাকে এবং বাকি ৩ মাস শীত। গরমে অন্যসকল কাপড় থেকে পরিধানের জন্য আরামদায়ক ও মোলায়েম হল সুতি কাপড়। যেহেতু বছরের বেশীর ভাগ সময়ই গরম থাকে এই জন্য নারী এবং মেয়ে সকলের পছন্দ সুতি শাড়ি।অনেকে মনে করেন সুতি শাড়ি গুলাতে সাধারনত কোন নকশা বা এম্ব্র্যডারির কাজ থাকে না এটা আপনার ভুল ধারনা। এখন সুতি শাড়ি গুলাতে এতো পরিমান বাহারি নকশা বা ডিজাইন রয়েছে যে কোন অনুষ্ঠানের পোষাক হিসেবে পরিধান করে যেতে পারবেন। এবং আরাম এবং সৌন্দর্য্যের দিক থেকে অন্য সকল শাড়ি থেকে উত্তম এই শাড়ি।

মনিপুরি শাড়ি

মনিপুরি শাড়ি বাংলাদেশের একটি প্রসিদ্ধ শাড়ি । মনিপুরি একটি অঞ্চল যা ভারতের মণিপুর রাজ্যে অবস্থিত। এই এলাকায় মনিপুরি শাড়ি বিশেষত প্রচলিত। এই শাড়িগুলি আদিবাসী মনিপুরি জনগোষ্ঠীর নারীদের কাছ থেকে আসে।

মনিপুরি শাড়িগুলি তার আকৃতি ও প্রচলিত ডিজাইনের জন্য প্রসিদ্ধ। এই শাড়িগুলি সাধারণত কটন বা মোগা শাড়ির মতো তৈরি হয়। তারপর এই শাড়িগুলির উপর বিভিন্ন রঙের গড়ন ও কারুকার্য দেওয়া হয়। সাধারণত মনিপুরি শাড়িতে চমৎকার ব্রোকেড বা জার্কার্ড ডিজাইন ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও মনিপুরি শাড়িতে মুক্তাকার কাজ, রেশম কাজ, মেশিন এম্ব্রয়ডারি ও আপ্লিকেশন ব্যবহার করা হয়।

মনিপুরি শাড়িগুলি সাধারণত বিশেষ অনুষ্ঠানে, উৎসবে, এবং ধারাবাহিক পুরস্কার প্রাপ্তির সময় পরামর্শমূলক রুটিন হিসেবে পরিধান করা যায়। এই শাড়িগুলি বিশেষত সুন্দর এবং আকর্ষণীয় দেখতে হয়।

তাই, যদি আপনি মনিপুরি শাড়ি কেনার কথা ভেবে থাকেন,, তবে আপনি আপনার নিকটস্থ কারিগর বা আধিকারিক শর্টেল থেকে এই শাড়িগুলি তৈরি করতে পারেন। এছাড়াও মনিপুরি শাড়ির নির্মাণে নেতৃত্ব দিচ্ছে বাংলাদেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান ও কর্মসংস্থান যেমনঃ বাংলাদেশ হাসপাতাল ও ডায়েগনজোন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি।

মনিপুরী শাড়িটি নকল নাকি আসল

মনিপুরি শাড়ি একটি ঐতিহ্যবাহী ও প্রতিষ্ঠিত শাড়ি , যা উত্তর পূর্ব ভারতের মণিপুর রাজ্যের নারীদের পরিচিত। এই শাড়িগুলি মনিপুরের প্রাকৃতিক কাপড় ও স্বদেশী রঙে তৈরি হয়। মনিপুরি শাড়িগুলি অত্যন্ত সুন্দর, আকর্ষণীয় এবং মুক্তাকার কাজ দিয়ে পরিচিত। এই শাড়িগুলি প্রধানত মনিপুরের স্থানীয় কারিগরের হাতে তৈরি হয়।

যদিও কিছু ক্ষেত্রে অসত্য মনিপুরি শাড়ি নকল বা অনুলিপি বিক্রয় হতে পারে, তবে এমন সম্পর্কিত ক্ষেত্রগুলি ব্যতিহার করা কর্তৃপক্ষের প্রতিরোধ করতে পারেন।

আসল মনিপুরি শাড়িগুলির চেয়ে কপি বা নকল শাড়িগুলি সাধারণত মান ভালো রাখে না, অপ্রাসঙ্গিক ডিজাইন বা কারুকার্য থাকতে পারে। আসল মনিপুরি শাড়িগুলি পাওয়ার জন্য আপনি বিশ্বস্ত বাজার, অনলাইন মার্কেটপ্লেস বা আদিবাসী কারিগরের দোকানে যাত্রা করতে পারেন। সেই উপায়ে আপনি আপনার জিনিসটি আসল এবং মান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারবেন।

মনিপুরি শাড়ি কেনার উপায়

মনিপুরি শাড়ি কেনার জন্য আপনার নিকটস্থ বাজার, শপ, অনলাইন মার্কেটপ্লেস বা প্রস্তুতি পুর্বক নিকটস্থ প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কেনাকাটা করে নিতে পারেন। নিম্নলিখিত ধাপগুলি আপনাকে মনিপুরি শাড়ি কেনার পথ দেখাবে:

বিশ্বস্ত বাজার ও শপ: আপনি নিকটস্থ বাজারে গিয়ে স্থানীয় শপ বা আদিবাসী কারিগরের দোকানে মনিপুরি শাড়ি খুঁজতে পারেন। বিশ্বস্ত ও বিপণিত দোকানের মাধ্যমে আপনি ওয়ারেন্টি মনিপুরি শাড়ি উপলভ্য করতে পারেন।

অনলাইন মার্কেটপ্লেস: আপনি অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস এবং ই-কমার্স সাইটে সার্চ করে মনিপুরি শাড়ি খুঁজতে পারেন। আপনি পছন্দমত মার্কেটপ্লেস বা সাইটে লগ ইন করে শাড়ির বিভিন্ন ব্রান্ড ও ডিজাইন দেখতে পারেন এবং পছন্দমত একটি নির্বাচন করতে পারেন।

ক্ষেত্রের দোকানদার: আপনি যদি প্রকৃতির আদিবাসী কারিগরের কাছ থেকে মনিপুরি শাড়ি কেনার ইচ্ছুক হন, তবে আপনি মনিপুরি অঞ্চলের নিকটস্থ গ্রামবাসীদের দোকানে যেতে পারেন। সেখানে আপনি অনেকগুলি স্থানীয় কারিগরের তৈরি মনিপুরি শাড়ি পাবেন।

প্রস্তুতি পুর্বক ক্রয়: আপনি মনিপুরি শাড়ি কিনতে চাইলে পূর্বপক্ষে তথ্যমূলক গবেষণা করতে পারেন। আপনি মনিপুরি শাড়ির সংস্কৃতি, ডিজাইন, উৎস ইত্যাদি সম্পর্কে বিষয়বস্তুকেন্দ্রিক লেখা, অনলাইন ফোরাম, ব্লগ, বই, বা ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে অধিক জানতে পারেন। এটা আপনাকে মনিপুরি শাড়ির পছন্দ ডিজাইন, কারিগরের তথ্য, এবং বিপণিত মূল্য সম্পর্কে সাহায্য করবে।

মনিপুরি শাড়ির ইতিহাস

মনিপুরি শাড়ির ইতিহাস উত্তর পূর্ব ভারতের মণিপুর রাজ্যের সাথে সম্পর্কিত। মণিপুর রাজ্যটি ভারতের নর্থ ইস্টার্ণ রাজ্যগুলির মধ্যে অবস্থিত একটি অঞ্চল। মণিপুরে মুক্তাকার কাজের বিশেষজ্ঞদের হাতে তৈরি হওয়া মনিপুরি শাড়িগুলি একটি ঐতিহ্যবাহী শাড়ি শৈলী।

মনিপুরি শাড়ির ইতিহাস মণিপুরের ঐতিহ্যিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ সম্পর্কে সঙ্গে সঙ্গে জড়িত হয়। মনিপুরে মহারাজা কুমুদজিত সিংহের সময়ে মনিপুরি শাড়ি প্রচলিত হয়ে আসে। মনিপুরি শাড়িগুলি আদিবাসী মনিপুরি জনগোষ্ঠীর নারীদের হাতে তৈরি হয়। শাড়িগুলির মৌলিক কাপড় প্রাকৃতিক সিল্ক হিসেবে পরিচিত।

মনিপুরি শাড়িগুলি বিভিন্ন রঙের গড়ন এবং সুন্দর মুক্তাকার কাজ দিয়ে পরিচিত। মনিপুরি শাড়িতে চমৎকার ব্রোকেড বা জার্কার্ড ডিজাইন ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও মুক্তাকার কাজ, রেশম কাজ, মেশিন এম্ব্রয়ডারি এবং আপ্লিকেশন ব্যবহার করা হয়।

মনিপুরি শাড়ির ইতিহাসে এই শাড়িগুলি ধারণ করেছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, স্থানীয় সাংস্কৃতিক প্রতীকগুলি এবং মনিপুরি রাজবংশের ঐতিহ্যবাহী রচনাগুলি। এই শাড়িগুলি প্রকৃতি ও পরিবেশের সাথে মিলিয়ে একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় সৃষ্টি করে তোলে। মনিপুরি শাড়ি একটি সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক উন্নয়নের একটি মাধ্যম হিসেবে সম্প্রতি একটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ কারিগরের পেশার উন্নতি করেছে।

মনিপুরি তাঁত শিল্প

মনিপুরি তাঁত শিল্প একটি উদ্ভাবনী ও ঐতিহ্যবাহী শিল্প প্রক্রিয়া যা মণিপুর রাজ্যের নারীদের পক্ষে প্রচলিত। মনিপুরে নারীদের মাধ্যমে এই তাঁত শিল্প প্রচারিত হয়। মনিপুরি তাঁত একটি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতীক হিসেবে পরিচিত।

মনিপুরি তাঁত শিল্পে ব্যবহৃত কাপড় হলো মাণিপুরী সিল্ক, যা উত্তম মানের সিল্ক হিসেবে পরিচিত। মনিপুরি তাঁত একটি প্রসাদমুখী প্রক্রিয়া, যা হাতে কাজ করে প্রয়োজনীয় যন্ত্র ছাড়াই পুরোপুরি প্রকৃতিসম্পন্ন। তাঁত কাজে বিভিন্ন উত্তম মানের বস্ত্র ও টেরাকোটা তৈরি করা হয়। এই শিল্পে মুক্তাকার কাজ, তাঁত বা জারকার্ড ডিজাইন, রেশম কাজ, এম্ব্রয়ডারি ও আপ্লিকেশন ব্যবহার করা হয়।

মনিপুরি তাঁত শিল্পে ব্যবহৃত ডিজাইন এবং কারুকার্য গুলি সুন্দর এবং আকর্ষণীয়। চিত্রগ্রাম, মাছবাজার, মোরাঙ্গ, আউকারা, সৈলভী ইত্যাদি কিছু প্রধান মনিপুরি তাঁত ডিজাইন। এই শিল্পে প্রতিষ্ঠিত ও প্রকৃতিসম্পন্ন কারিগরের হাতে তৈরি হয়।

মনিপুরি তাঁত শিল্প একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক উপাদান হিসেবে বিশ্বস্ত এবং গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। এই শিল্প সাংস্কৃতিক সম্পদের সংরক্ষণ এবং স্থায়িত্ব সমর্থন করে এবং মনিপুরের নারীদের আর্থিক উন্নয়ন করে তুলে।

মনিপুরি শাড়ি ঢাকার কোথায় তৈরি হয়

মনিপুরি শাড়ি ঢাকার মধ্যেই তৈরি হয়। ঢাকা মনিপুরি শাড়ি প্রস্তুতকারকদের কাছ থেকে প্রাপ্ত করা যেতে পারে। ঢাকা শহরে বিভিন্ন স্থানে এবং বাজারে মনিপুরি শাড়ি বিক্রয় করা হয়।

মনিপুরি শাড়ি তৈরির সেলাই ও কাঁথা কাজ ঢাকায় স্থানীয় শিল্পপতিরা করেন। তারা অধিকাংশই মনিপুরি শাড়ি প্রস্তুত করার জন্য স্থানীয় কাপড় ও রঙের ব্যবহার করেন। মনিপুরি শাড়িগুলি ঢাকার সাধারণ দোকানে বিক্রয় হয় এবং তারা আপনাকে পছন্দমত ডিজাইন এবং রঙের একটি নির্বাচন করে  দিতে পারেন।

সেলাই ও কাঁথা কাজের স্থানীয় দক্ষ কারিগর আপনাকে মনিপুরি শাড়ির অভিজ্ঞতা এবং সুন্দর ডিজাইন নিশ্চিত করে দেয়। এছাড়াও, কিছু মনিপুরি কারিগর আছেন ঢাকা শহরের বিভিন্ন শিল্পপতি পল্টন এলাকায় যেখানে তাঁদের উন্নত কার্যক্রম চলছে। তাঁরা মনিপুরি শাড়ি তৈরি করে বিক্রয় করেন এবং আপনাকে পোশাকের জন্য বিভিন্ন ডিজাইন নিশ্চিত করে দেয়।

সুতরাং, আপনি ঢাকার নিকটস্থ বাজার, শপ, প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন কারিগরের দোকানে যেতে পারেন যাতে আপনি আপনার পছন্দমত মনিপুরি শাড়ি উপলভ্য করতে পারেন।

// unique code for spin unique email

রাজশাহীতে মেহজিনের নতুন ব্রাঞ্চ উদ্বোধন উপলক্ষে, স্পিন করে আকর্ষণীয় সব অফার লুফে নিন।

  • Note: 1 Spin per number in a Day.
Try Your Luck
Never
Remind later
No thanks