fbpx

Mini Cart

Indian Sarees কোথা থেকে কিনবেন ?


শাড়ি হচ্ছে বাঙালি নারীর সবচেয়ে নান্দনিক পোশাক। যুগে যুগে শাড়ি আমাদের ফ্যাশনের অংশ হয়েছে। বাঙালি নারীর সৌন্দর্যের ভূষণ হচ্ছে শাড়ি। কালো হোক ফর্সা হোক সব নারীকেই শাড়িতে বেশ লাগে। সবসময় শাড়ি পরা সম্ভব হয়ে উঠে না অনেকের। তবে বিয়েতে পোশাকের মেনুতে শাড়ি বাধ্যতামূলক বলা যায়।

Indian Sarees
Indian Sarees

বাঙালি নারী কল্পনা করলেই আমাদের চোখে ভেসে উঠে শাড়ি পরিহিতা ললনার চিত্র। শাড়ির ধরনে, বর্ণে আছে রকমফের। আপনার পছন্দের শাড়ি কী? কেমন ধরনের শাড়িই বা ভালোবাসেন পরতে? কোন অনুষ্ঠানে কি কালেকশন এর শাড়ি পরবেন? শাড়ি নিয়ে এমন অনেক জানা অজানা প্রশ্নের উত্তর নিয়েই সাজানো আজকের আয়োজন।


বিভিন্ন ইন্ডিয়ান শাড়ির ডিজাইন রয়েছে। যা আপনি সব ধরনের অনুষ্ঠানে পরতে পারবেন খুব সহজ ভাবেই। 

তার মধ্যে কিছু শাড়ি আপনাদের মাঝে তুলে ধরছি-

Indian Sarees
Indian Sarees

বাংলার তাঁত শাড়ি

তাঁত মানেই ট্র্যাডিশনাল, আজকাল তাঁতের শাড়িতেও কিন্তু যথেষ্ট ইউনিক একটা লুক আসে। ভরাট জমি, চওড়া পাড়, এই তো হল তাঁতের শাড়ীর বিশেষত্ব। শান্তিপুর, ধনেখালিতে তাঁত শিল্প কিন্তু এখনও বিখ্যাত আছে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, এই তাঁতেই আপনি পাবেন আনকোরা হাতের ছোঁয়া। যারা শাড়ি নতুন পরেন তাদের জন্য এই শাড়ি ম্যানেজ করা একটু কঠিন লাগে, কিন্তু আদতে আপনার জন্য এই শাড়ি গরমে পরার জন্য বেশ ভালো এবং আরামদায়ক। যা আমাদের পেজ প্রণয়িনী তে অনেক শাড়ী রয়েছে।


Indian Sarees
Indian Sarees

উত্তরপ্রদেশ বেনারসী শাড়ি
বেনারসী শাড়ী নিয়ে আর নতুন করে বলার কি আছে। সারা শাড়ি জুড়ে এর বিশেষত্বই হল সোনালী আর রুপালী জড়ির কাজ করা। এই শাড়ী গুলি বোনা হয় সত্যিকারের সোনার আর রুপোর সুতো দিয়ে। এক বছর ধরে সময় লাগত আগেকার দিনে এই শাড়ি গুলি নিখুঁত করে তৈরি করতে। কিন্তু এখনও বেনারসি শাড়ির কদর রয়েছে যথেষ্ট, মূলত বিয়েবাড়িতে আর বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাড়িতে।


বাংলার জামদানী শাড়ি

Indian Sarees
Indian Sarees


বাংলার শাড়ির ইতিহাসে অন্যতম নাম হচ্ছে বাংলার জামদানী শাড়ি। বহু বছর আগেই এই রয়াল শাড়ির ঘরানায় জামদানী শাড়ি জায়গা করে নিয়েছে। এই শাড়ি বাঙালী মেয়েদের খুব পছন্দের একটি শাড়ি। সুতোর কাজ করা মসলিন কাপড়ের উপর আলাদা লুক এনে দেয় এই শাড়ি গুলি। খুবেই আরামদায়ক বাংলার জামদানী শাড়ি গুলি।


Indian Sarees
Indian Sarees

গুজরাটের পাটোলা শাড়ি
পাটোলা শাড়ি হচ্ছে সিল্কের তৈরি ডবল ওভেন ইক্কতের তৈরি শাড়ি। গুজরাটের পাটান এলাকাকে বলা হয় গুজরাটের পাটোলা শাড়ির আঁতুড়ঘর। খুবই দামী হয়ে থাকে এই শাড়ি গুলো। কিন্তু আপনার শাড়ির কালেকশান কে সম্পূর্ণ রুপে গড়ে তুলতে পারে একটি পাটোলা শাড়ি। ভেলভেট পাটোলা শাড়ি গুলি বেশি বিক্রি হয় বর্তমানে, সুরাটে বানানো হয় এই শাড়ি গুলি।


রাজস্থানের লেহেরিয়া শাড়ি
এর আগে বন্ধনী শাড়ি নিয়ে কিছু আলোচনা করেছি। এটি হচ্ছে লেহেরিয়া বন্ধনী শাড়িরই একটা আলাদা ডিজাইন। মূলত অন্য ভাবে বেঁধে আর ডাই করে এই লেহেরিয়া শাড়িটি বানানো হয়ে থাকে। এটিই এই লেহেরিকে আলাদা করেছে বন্ধনী শাড়ি থেকে। লেহেরি রাজস্থানের একদম নিজস্ব আর সনাতন শাড়ি হচ্ছে রাজস্থানের লেহেরিয়া শাড়ি


মধ্য প্রদেশের চান্দেরী শাড়ি
মধ্য প্রদেশের চান্দেরী শাড়ি গুলি পালকের থেকেও নরম হয় । সিল্ক, জড়ি আর কটনের মিশ্রণে হাতে বুনে তৈরি করা হয় এই শাড়ি। রাজকীয় এই শাড়ি গুলি দেখতে কিন্তু সত্যিই খুব অনবদ্য। এটি ক্যারি করা এবং পরা খুবেই সহজ। আপনি যদি খুব ব্যস্ত থাকেন, কিন্তু তখন শাড়ি পড়তে হবে আপনার, তাহলে আপনার জন্য এই শাড়ি বেস্ট।


ওড়িশার বোমকাই শাড়ি
ওড়িশার বোমকাই শাড়িকে সোনপুরি সিল্কও বলা হয়ে থাকে। এই শাড়ি ইক্কত, এমব্রয়েডারি আর সুতোর কাজের এক অনবদ্য মেলবন্ধন আছে। আপনি এই শাড়িটি সিল্ক আর কটন এ দু ক্ষেত্রেই পেয়ে যাবেন। যে কোনও উৎসবের দিনে এই শাড়ি অন্য রকম করে তুলবে আপনাকে।


গুজরাটের বন্ধনী শাড়ি

Indian Sarees
Indian Sarees


গুজরাটের বন্ধনী শাড়ি শুনেই বুঝতে পারছেন, এই শাড়ির নাম এসেছে বন্ধন শব্দটি থেকে তাইনা। এই শাড়িটি যেভবে বেঁধে বেঁধে আর ডাই করে তৈরি করা হয় তার থেকেই এই শাড়িটির নাম এসেছে। রাজস্থান আর গুজরাট, এই দুই জায়গাই এই শাড়ির জন্য বিখ্যাত। এই শাড়ি অনেক দিন ধরে তৈরি করে আসছে গুজরাটের ক্ষেত্রী সম্প্রদায়ের মানুষ। এখনও এই শাড়ি তৈরি করার জন্য তাঁদের কদর রয়েছে খুব।


কেরলের কাসাভু শাড়ি
এই শাড়িটি কেরলের ট্র্যাডিশনাল শাড়ি, যাকে সেত্তু শড়ি বলে চিনে সবাই। তিনটি উপাদান মিলে এই শাড়িটি তৈরি করা, যার একটি ধুতির মতো করে পরা যায় শাড়ি, যাকে পোশাকি নাম বলে মুন্ডু, সঙ্গে ব্লাউজ আর একটি স্টোল রয়েছে, যেটা ব্লাউজের উপর দিয়ে নিতে হয়। কেরলের বৃদ্ধা মহিলারা আজও এই শাড়ি গুলি পড়তে দেখা যায়। তবে আজকের মডার্ন যুগে এটির মধ্যে সোনালী পাড় বসিয়ে আলাদা নতুন লুক আনা হয়েছে। এর সোনালী পাড় গুলি আসল সোনার সুতো দিয়ে তৈরি করা হয়। আজকের যুগের সঙ্গে মিল রেখে একে নানা রকম রঙ বেরঙ এর মধ্যে তৈরি করা হয়েছে।



তামিলনাডুর কাঞ্জিভরম শাড়ি
কাপড়ের মধ্যে কাঞ্জিভরমকে বলা হয় কাপড়ের রানি। এই সনাতন শাড়ি বোনা হয় তামিলনাডুর কাঞ্জিভরম অঞ্চদ্ধ থেকে। এটির বিশেষত্বই হল এর কাজের বাহার আর এর রঙ। এটি কিন্তু যে কোনও মেয়েকে অনন্য করে তুলতে পারে। তাই এই শাড়ীটি সব মেয়েরেই একটি করে থাকা চাই।

ইন্ডিয়ান শাড়ী কিনতে হলে প্রণয়িনী পেজ থেকে কিনতে পারেন। শাড়ী গুলি খুবেই ভালো এবং পড়তে আরাম। 

এখানে অনেকেই আছে ওয়েবসাইট বানাতে চাচ্ছেন, আপনি যদি Website বানাতে চান  তাহলে Foresight IT এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। 
এছাড়াও তারা Monthly PackageDigital marketing Services Provide করে থাকে।

Saree Style কেমন হওয়া উচিৎ:


কথাইয় আছে – যে রাঁধে সে চুল ও বাঁধে। এ কথা টা মেয়েদের তুলনা করে বলা হয়েছে। শাড়ি ফ্যাশান(Saree Fashion) এর চল কোনও দিন পুরনো হবে না। আর ফ্যাশানের কথা কি আর বলব শাড়ি হচ্ছে বেশ ট্রেন্ডিং। অনেকে সাবেকিয়ানাতে শাড়ি পড়েন আবার অনেকে ফ্যাশানে শাড়ি পড়ে থাকেন।

আজকাল অনেকেই শাড়ি পরাকে খুবই ঝামেলা মনে করে থাকেন। আবার অনেকে পুরোনো স্টাইল মনে করে থাকেন। আর যারা সচরাচর শাড়িকে একটু ভিন্ন মাত্রায় দেখতে চান তাদের জন্য কিছু টিপস দিচ্ছি। এসব স্টাইলে শাড়ি পরলে খুবেই সুন্দর দেখাবে আপনাকে। শাড়ি যদি একটু স্টাইল করে পরে তবে সবাইকেই বেশ সুন্দর দেখায়।


বিভিন্ন স্টাইল এর শাড়ি পরার নিয়ম-

Saree Style
Saree Style

ধুতি স্টাইল

এখানে মেয়েদের ধুতি পড়ার কথা বলা হয় নাই, তবে এই স্টাইল নিয়ে আসতে পারেন সচরাচর শাড়ী পরার স্টাইলে। তাই পরেরবার যদি কোন অনুষ্ঠানে যেতে হয়,তবে আপনি চাইলে এই ধুতি স্টাইলে শাড়ি পরার একবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই লেগিংস বা জিন্স পড়তে হব। এ স্টাইলে পেটিকোট পরা লাগবে না। কারন পেটিকোট এ শাড়িতে ধুতির প্রভাব আনতে অসুবিধা হয়। ধুতি স্টাইল হয়ত একটু কঠিন মনে হতে পারে আপনাদের কাছে তবে একবার পরার পর আশা করি খারাপ লাগবে না এবং সহজ হয়ে যাবে। তাছাড়া এভাবে শাড়ী পরলে আপনাকে বেশ ভালো লাগবে চেষ্টা করে দেখলে তো আর কোন দোষ নেই। ধুতি স্টাইলে শাড়ি পড়ার  ক্ষেত্রে অবশ্যই শিফন বা লিনেন কাপড় বেঁছে নিবেন। কারণ এ ধরনের কাপড় খুব সহজেই যেভাবে খুশি সেভাইবেই ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে নিতে পারবেন খুব সহজেই। এর সাথে হাতাকাটা বা অফ-শোল্ডার ব্লাউজ নিতে পারেন, এতে খুব ভালো মানিয়ে যাবে।


Saree Style
Saree Style

বেল্ট স্টাইল


এখন বেল্ট স্টাইল শাড়ী পরাটা অনেকটাই পরিচিত হয়ে উঠেছে সবার কাছে। বেল্ট স্টাইল এ শাড়ী পরে যেখানে সাধারণ শাড়িকে আপনি করে তুলতে পারেন স্টাইলিশ। এ স্টাইলের জন্য আপনি যেকোন রঙের শাড়ি বেঁছে নিতে পারেন। তবে হ্যা গাঢ় রঙের শাড়িতে বেল্ট স্টাইল অনেক বেশি মানানসই হয়ে থাকে। এই স্টাইলের জন্য ইনফিনিটি ড্রেপ দেওয়া শাড়ির স্টাইলের সাথে এই সাজ অভিনবত্ব আনার জন্য জুড়ে নিন একটি বেল্ট। আপনি এই বেল্ট স্টাইল শাড়ীর  সাথে ব্লাউজের বদলে টপ বা শার্ট পরতে পারেন। এতে দেখতে আপনাকে খারাপ লাগবেনা আর শাড়িটাও বেশ ফিট থাকবে। এতে দেখতে খুবেই সুন্দর লাগবে।

 

 

 

 

প্যান্ট স্টাইল

Saree Style
Saree Style

এ স্টাইলে শাড়ী পরতে আপনার শাড়ীর সাথে যেকোন একটি প্যান্ট লাগবে, লেগিংস বা জিন্স প্যান্ট হলে ভালো হয়। এতে দেখতে খুবেই সুন্দর লাগে। এই স্টাইলে শাড়ী পরলে  আপনাকে যেমন স্মার্ট দেখাবে তেমনি ঐতিহ্যবাহী পোশাকও পরা হবে, এতে অন্য রকম একটা লুক আসবে। এই স্টাইলে পেটিকোটের কোন প্রয়োজন নেই। এ স্টাইলের জন্য প্রথমে শাড়ি পেচানোর পরিবর্তে শাড়ির কুচি থেকেই বাকি অংশ আঁচলের মত পড়ে নিতে হবে ন। যাতে একদিকে আপনার শাড়ির ভাঁজ দেখা যাবে, এবং অন্যদিকে আপনার প্যান্টও যাতে দেখা যাবে হাটার সময়। এতে আপনাকে খুব সুন্দর লাগবে। এই ধরনের স্টাইল খুব অল্প সময়েই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে তরুণীদের জন্য। যারা শাড়ি সামলানো ঝামেলা মনে করেন,তারা এ স্টাইল ট্রাই করতে পারেন খুব সহজেই শাড়ী বহন করা যায়। আর তাদের জন্য একদম মানিয়ে যাবে প্যান্ট স্টাইল শাড়ি পরা। বর্তমানে তরুণীরাই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করছে এ ধরনের শাড়ীর ফ্যাশন। এতে একটা নয়া লুক ভাব আসে।


Saree Style
Saree Style

নেক ড্রেপ স্টাইল

অনেকেই ওড়নার একপাশ সামনে ছেড়ে দিয়ে অন্যপাশ গলায় পেচিয়ে পড়েছেন, একেই নেক ড্রেপ স্টাইল বলে। তাই নেক ড্রেপ স্টাইল এ  শাড়ি পরলে কিন্তু মন্দ দেখাবে না। শাড়ির আঁচল পিছনে ছেড়ে না দিয়ে তা ঘুরিয়ে সামনে আনবেন। এরপর সেই আচল গলার সাথে পেচিয়ে এবার পিছনে দিয়ে দিন। এ স্টাইলের জন্য আঁচলের দৈর্ঘ্য অনেকটাই বড় রাখতে হবে তা নাহলে ঘুরিয়ে আনা সম্ভব হবে না। এভাবে আঁচলের অনেকরকম স্টাইলও করা সম্ভব হবে। তবে এ স্টাইলের (নেক ড্রেপ) স্টাইলে শাড়ি হতে হবে শিফন বা লিনেন কাপড়ের যাতে পড়তে অসুবিধে না হয়। আপনি যদি খুব ভারী কাপড়ের শাড়ি বেঁছে নেন, তাহলে তা গলায় ড্রেপ করলে সাছন্দ্যবোধ করবেন না। এবং কি সুতি বা জামদানিতেও এই ধরনের স্টাইলে মানাবে না, দেখতে বাজে লাগবে। তাই শাড়ি পছন্দ করার সময় কাপড়ের ধরন দেখে পছন্দ করবেন। যেহেতু এ স্টাইলে গলায় পেচানর একটা ব্যাপার থাকে তাই ছড়ানো গলা বা বোর্ড গলার ব্লাউজ পছন্দ করে পড়বেন।


 


সামনে আঁচল স্টাইল

Saree Style
Saree Style



আমরা সচারচর সবাই আঁচল পিছনে ফেলে শাড়ী পরি। কিন্তু এবার একটু ভিন্ন স্টাইলে শাড়ী পরা শিখাব। সেটা হচ্ছে সামনে আঁচল রাখার স্টাইলে শাড়ী পরা শিখাব। এ স্টাইলে সচরাচর যে নিয়মে শাড়ি পরে থাকেন সেভাবেই, শুধু আঁচল পিছনে না দিয়ে তা ঘুরিয়ে এনে সামনে দিয়ে দিলেই হয়ে যাবে। সব ধরনের কাপড়ের শাড়ির সাথেই এ স্টাইলে পরতে পারবেন খুব সহজেই।


Saree Style
Saree Style

ক্লাসিক ট্যুইস্ট

ক্লাসিক্যাল ট্যুইস্ট স্টাইল মেয়েদের একদম মর্ডার্ণ লুক এনে দেয়। এ স্টাইলে মেয়েদের  দেখতে অনেকটা স্মার্ট লাগে। ক্লাসিক ট্যুইস্ট স্টাইলে শাড়ী ক্যারি করাও খুব সহজ হবে। শাড়িটি যেভাবে পড়বেন আর শাড়ির আঁচলটা আপনি প্লিট করে সরু করে নিবেন। এবং কোমরের কাছে একটু নিচু করে শাড়িটি পড়বেন এবার প্লিট করা আঁচলটা কাঁধের উপর ফেলে দিন। এই স্টাইলে শাড়ী পরলে খুব সুন্দর দেখাবে।


নতুন নতুন শাড়ীর ডিজাইন পেতে হলে প্রণয়িনীর সাথেই থাকুন। এখানে পাবেন নতুন নতুন কালেকশনের শাড়ি। যা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেমন, নতুন হোল্ড, বিবাহ, নৈমিত্তিক, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন।

নতুন ডিজাইনের শাড়ি কালেকশন


যতই মেয়েরা জিন্স পরুক,পালাজো পরুক শাড়ির প্রতি মেয়েদের টান টা থেকেই যাবে। বাঙালি নারীর কাছে সব সময়ের সেরা পোশাক হচ্ছে শাড়ি। শাড়ি মেয়েদের কাছে শুধু একটা কাপড় নয়, শাড়ি মানে প্রথম শাড়ি তার মায়ের শাড়ি পরা,বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শাড়ি পড়া, এমন অনেক স্মৃতি।

বর্তমানে নিত্য নতুন শাড়ীর কালেকশন বের হচ্ছে। যা প্রণয়িনী তে নতুন নতুন কালেকশনের এর শাড়ী রয়েছে। যা খুব কম প্রাইজের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত আছে।

তাহলে চলুন কিছু নতুন ডিজাইনের শাড়ি কালেকশন জেনে নেই- Designer Saree Collection



১. সিল্ক টিসু অ্যাপলিক শড়ি – Designer Saree Collection 

এ শাড়ী পরতে খুবেই আরাম এবং ক্যারি করা খুবেই সহজ। এ শাড়ীর দাম বেশি না। আর এর সাথে ব্লাউজের পিস রয়েছে। যার জন্য খুব সুন্দর দেখায় এবং শাড়ীর সাথে খুব সুন্দর মানিয়ে যায়।



২. হাফ সিল্ক জামদানী

খুব সুন্দর সুন্দর ডিজাইনের শাড়ি রয়েছে প্রণয়িনী তে। যা খুব স্বল্প দামে পেয়ে যাবেন। এ শাড়ী যেকোন অনুষ্ঠানে যেমন, নতুন হোল্ড, বিবাহ, নৈমিত্তিক, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন। এ শাড়ীর কদর অনেক। বিভিন্ন ডিজাইনের ভিন্ন ভিন্ন কালারের শাড়ী পাবেন এখানে।


৩. অরিজিনাল ঢাকাই জামদানী – Designer Saree Collection 

অরিজিনাল ঢাকাই জামদানী। ভাল শাড়ির কদর করা ভাল। প্রণয়িনীর সুন্দর সুন্দর শাড়ির কালেকশন রয়েছে অনেক। যা খুব কম দামে পাবেন। এ শাড়ি যেকোন অনুষ্ঠানে যেমন, নতুন হোল্ড, বিবাহ, নৈমিত্তিক, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন।




৪. অরিজিনাল রাজশাহী সিল্ক

শাড়ি কালেকশনে অরিজিনাল রাজশাহী সিল্কের শাড়ি থাকবে না এরকমটা হতেই পারে না। রাজশাহীর বিভিন্ন ধরণের সিল্ক কালেকশনের মধ্যে আপনার কালেকশনে নিতে চান? তাহলে প্রণয়িনী এর সাথে থাকুন। এখানে আছে অরিজিনাল রাজশাহীর সিল্কে শাড়ি।

 

৫. মনিপুরি শাড়ী

মনিপুরি এনা সিল্ক শাড়ী পরতে খুবেই আরামদায়ক। এবং দামও হাতের লাগালে। এ শাড়ীর ১৩ হাত এবং ২.৬ বহর। এ শাড়ীর সাথে ব্লাউজ পিস নেই।



৬. ধুপিয়ান সিল্ক

জনপ্রিয় ধুপিয়ান সিল্ক অসাধারণ কালারের শাড়ি গুলো সফট ও পড়তে খুবই আরামদায়ক। এ শাড়ীর দাম খুবেই কম। যেকোন অনুষ্ঠানে, নতুন হোল্ড, বিবাহ,  নিমন্তন, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন। এ শাড়ীগুলি পড়তে খুবেই আরাম।



৭. রাজশাহীর ফ্লোরা সিল্ক শাড়ি

শাড়ির কালেকশনে অরিজিনাল রাজশাহী ফ্লোরা সিল্কের শাড়ি থাকবে না এরকমটা হতেই পারে না। রাজশাহীর বিভিন্ন ধরণের সিল্ক কালেকশনের মধ্যে আপনার কালেকশনে নিতে চান? তাহলে প্রণয়িনী এর সাথে থাকুন। এখানে আছে অরিজিনাল রাজশাহীর সিল্কে শাড়ি।


৮. অরিজিনাল মসলিন শাড়ি

খুব সুন্দর সুন্দর ডিজাইনের শাড়ি রয়েছে প্রণয়িনী তে। যা খুব স্বল্প দামে পেয়ে যাবেন। এ শাড়ী যেকোন অনুষ্ঠানে যেমন, নতুন হোল্ড, বিবাহ, নৈমিত্তিক, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন। এ শাড়ীর কদর অনেক। বিভিন্ন ডিজাইনের ভিন্ন ভিন্ন কালারের শাড়ী পাবেন এখানে।



৯. এন্ডি সিল্ক

অরিজিনাল রাজশাহী এন্ডি সিল্ক পরতে খুবেই আরাম। এটি ১৪ হাত শাড়ি, রানিং ব্লাউজ পিস সহপাবেন প্রণয়িনীতে। এ শাড়ী ড্রাই ক্লিন করতে হয়। নয়তো নষ্ট হয়ে যায়।




নতুন নতুন শাড়ীর ডিজাইন পেতে হলে প্রণয়িনীর সাথেই থাকুন। এখানে পাবেন নতুন নতুন কালেকশনের শাড়ি। যা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেমন, নতুন হোল্ড, বিবাহ, নৈমিত্তিক, আনুষ্ঠানিক এবং পার্টি পরিধানের শাড়ি হিসেবে পরতে পারবেন।

Air Filter Cabin Filter Engine Oil

ইন্ডিয়ান শাড়ি ডিজাইন কেমন?

যতই মেয়েরা জিন্স পরুক,পালাজো পরুক শাড়ির প্রতি মেয়েদের টান টা থেকেই যাবে। বাঙালি নারীর কাছে সব সময়ের সেরা পোশাক হচ্ছে শাড়ি। শাড়ি মেয়েদের কাছে শুধু একটা কাপড় নয়, শাড়ি মানে প্রথম শাড়ি তার মায়ের শাড়ি পরা,বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শাড়ি পড়া, এমন অনেক স্মৃতি। কিন্তু একটা ডিজাইনার ইন্ডিয়ান শাড়ি কেনার শখ নিশ্চয়ই সবার এই আছে। সবার বহুদিনের শখ ইন্ডিয়ান শাড়ি কেনার।

বিভিন্ন ইন্ডিয়ান শাড়ি ডিজাইন রয়েছে।  তার মধ্যে কিছু শাড়ি আপনাদের মাঝে তুলে ধরছি-


বাংলার তাঁত শাড়ি

তাঁত মানেই ট্র্যাডিশনাল, আজকাল তাঁতের শাড়িতেও কিন্তু যথেষ্ট ইউনিক একটা লুক আসে। ভরাট জমি, চওড়া পাড়, এই তো হল তাঁতের শাড়ীর বিশেষত্ব। শান্তিপুর, ধনেখালিতে তাঁত শিল্প কিন্তু এখনও বিখ্যাত আছে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, এই তাঁতেই আপনি পাবেন আনকোরা হাতের ছোঁয়া। যারা শাড়ি নতুন পরেন তাদের জন্য এই শাড়ি ম্যানেজ করা একটু কঠিন লাগে, কিন্তু আদতে আপনার জন্য এই শাড়ি গরমে পরার জন্য বেশ ভালো এবং আরামদায়ক। যা আমাদের পেজ প্রণয়িনী তে অনেক শাড়ী রয়েছে।



তামিলনাডুর কাঞ্জিভরম শাড়ি

কাপড়ের মধ্যে কাঞ্জিভরমকে বলা হয় কাপড়ের রানি। এই সনাতন শাড়ি বোনা হয় তামিলনাডুর কাঞ্জিভরম অঞ্চদ্ধ থেকে। এটির বিশেষত্বই হল এর কাজের বাহার আর এর রঙ। এটি কিন্তু যে কোনও মেয়েকে অনন্য করে তুলতে পারে। তাই এই শাড়ীটি সব মেয়েরেই একটি করে থাকা চাই।

 

কেরলের কাসাভু শাড়ি

এই শাড়িটি কেরলের ট্র্যাডিশনাল শাড়ি, যাকে সেত্তু শড়ি বলে চিনে সবাই। তিনটি উপাদান মিলে এই শাড়িটি তৈরি করা, যার একটি ধুতির মতো করে পরা যায় শাড়ি, যাকে পোশাকি নাম বলে মুন্ডু, সঙ্গে ব্লাউজ আর একটি স্টোল রয়েছে, যেটা ব্লাউজের উপর দিয়ে নিতে হয়। কেরলের বৃদ্ধা মহিলারা আজও এই শাড়ি গুলি পড়তে দেখা যায়। তবে আজকের মডার্ন যুগে এটির মধ্যে সোনালী পাড় বসিয়ে আলাদা নতুন লুক আনা হয়েছে। এর সোনালী পাড় গুলি আসল সোনার সুতো দিয়ে তৈরি করা হয়। আজকের যুগের সঙ্গে মিল রেখে একে নানা রকম রঙ বেরঙ এর মধ্যে তৈরি করা হয়েছে।


ওড়িশার বোমকাই শাড়ি

ওড়িশার বোমকাই শাড়িকে সোনপুরি সিল্কও বলা হয়ে থাকে। এই শাড়ি ইক্কত, এমব্রয়েডারি আর সুতোর কাজের এক অনবদ্য মেলবন্ধন আছে। আপনি এই শাড়িটি সিল্ক আর কটন এ দু ক্ষেত্রেই পেয়ে যাবেন। যে কোনও উৎসবের দিনে এই শাড়ি অন্য রকম করে তুলবে আপনাকে।


গুজরাটের বন্ধনী শাড়ি

গুজরাটের বন্ধনী শাড়ি শুনেই বুঝতে পারছেন, এই শাড়ির নাম এসেছে বন্ধন শব্দটি থেকে তাইনা। এই শাড়িটি যেভবে বেঁধে বেঁধে আর ডাই করে তৈরি করা হয় তার থেকেই এই শাড়িটির নাম এসেছে। রাজস্থান আর গুজরাট, এই দুই জায়গাই এই শাড়ির জন্য বিখ্যাত। এই শাড়ি অনেক দিন ধরে তৈরি করে আসছে গুজরাটের ক্ষেত্রী সম্প্রদায়ের মানুষ। এখনও এই শাড়ি তৈরি করার জন্য তাঁদের কদর রয়েছে খুব।



মধ্য প্রদেশের চান্দেরী শাড়ি

মধ্য প্রদেশের চান্দেরী শাড়ি গুলি পালকের থেকেও নরম হয় । সিল্ক, জড়ি আর কটনের মিশ্রণে হাতে বুনে তৈরি করা হয় এই শাড়ি। রাজকীয় এই শাড়ি গুলি দেখতে কিন্তু সত্যিই খুব অনবদ্য। এটি ক্যারি করা এবং পরা খুবেই সহজ। আপনি যদি খুব ব্যস্ত থাকেন, কিন্তু তখন শাড়ি পড়তে হবে আপনার, তাহলে আপনার জন্য এই শাড়ি বেস্ট।



রাজস্থানের লেহেরিয়া শাড়ি

এর আগে বন্ধনী শাড়ি নিয়ে কিছু আলোচনা করেছি। এটি হচ্ছে লেহেরিয়া বন্ধনী শাড়িরই একটা আলাদা ডিজাইন। মূলত অন্য ভাবে বেঁধে আর ডাই করে এই লেহেরিয়া শাড়িটি বানানো হয়ে থাকে। এটিই এই লেহেরিকে আলাদা করেছে বন্ধনী শাড়ি থেকে। লেহেরি রাজস্থানের একদম নিজস্ব আর সনাতন শাড়ি হচ্ছে রাজস্থানের লেহেরিয়া শাড়ি

 

গুজরাটের পাটোলা শাড়ি

পাটোলা শাড়ি হচ্ছে সিল্কের তৈরি ডবল ওভেন ইক্কতের তৈরি শাড়ি। গুজরাটের পাটান এলাকাকে বলা হয় গুজরাটের পাটোলা শাড়ির আঁতুড়ঘর। খুবই দামী হয়ে থাকে এই শাড়ি গুলো। কিন্তু আপনার শাড়ির কালেকশান কে সম্পূর্ণ রুপে গড়ে তুলতে পারে একটি পাটোলা শাড়ি। ভেলভেট পাটোলা শাড়ি গুলি বেশি বিক্রি হয় বর্তমানে, সুরাটে বানানো হয় এই শাড়ি গুলি।


বাংলার জামদানী শাড়ি

বাংলার শাড়ির ইতিহাসে অন্যতম নাম হচ্ছে বাংলার জামদানী শাড়ি। বহু বছর আগেই এই রয়াল শাড়ির ঘরানায় জামদানী শাড়ি জায়গা করে নিয়েছে। এই শাড়ি বাঙালী মেয়েদের খুব পছন্দের একটি শাড়ি। সুতোর কাজ করা মসলিন কাপড়ের উপর আলাদা লুক এনে দেয় এই শাড়ি গুলি। খুবেই আরামদায়ক বাংলার জামদানী শাড়ি গুলি।



উত্তরপ্রদেশ বেনারসী শাড়ি

বেনারসী শাড়ী নিয়ে আর নতুন করে বলার কি আছে। সারা শাড়ি জুড়ে এর বিশেষত্বই হল সোনালী আর রুপালী জড়ির কাজ করা। এই শাড়ী গুলি বোনা হয় সত্যিকারের সোনার আর রুপোর সুতো দিয়ে। এক বছর ধরে সময় লাগত আগেকার দিনে এই শাড়ি গুলি নিখুঁত করে তৈরি করতে। কিন্তু এখনও বেনারসি শাড়ির কদর রয়েছে যথেষ্ট, মূলত বিয়েবাড়িতে আর বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাড়িতে।

ইন্ডিয়ান শাড়ী কিনতে হলে প্রণয়িনী পেজ থেকে কিনতে পারেন। শাড়ী গুলি খুবেই ভালো এবং পড়তে আরাম।