fbpx

Mini Cart

মেহজিনের পূজা কালেকশন ২০২৪ – ঐতিহ্য আর আধুনিকতার মেলবন্ধন

দূর্গা পূজা বাঙালির জীবনে এক অনন্য উৎসব। এই সময়ে আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের যান্ত্রিকতা ছেড়ে পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে মিলিত হয়ে আনন্দ করি। পূজার প্রতিটি মুহূর্তকে সুন্দর ও স্মরণীয় করে তোলার একটি বড় অংশ হলো নিজের সাজসজ্জা। মেহজিন এবার দূর্গা পূজা ২০২৪ উপলক্ষে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে এক অনন্য এবং বৈচিত্র্যময় শাড়ি ও ড্রেস কালেকশন। এই কালেকশনটি পূজার ঐতিহ্যবাহী শাড়ির রূপকে আধুনিকতার ছোঁয়ায় নতুন করে সাজিয়েছে, যাতে আপনার পূজার সাজ হয় অনন্য এবং স্মরণীয়।

পূজা কালেকশন ২০২৪ – মেহজিনের বৈচিত্র্য

মেহজিনের পূজা কালেকশনে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের শাড়ি, থ্রি-পিস, টু-পিস, এবং ওয়ান-পিস পোশাক, যা প্রতিটি বাঙালি নারীর পূজার সাজকে করবে আরও বিশেষ। আমাদের প্রতিটি শাড়ি এবং ড্রেসের ডিজাইন এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে আপনি একদিকে পাবেন ঐতিহ্যবাহী সাজ এবং অন্যদিকে থাকবে আধুনিকতার ছোঁয়া।

শাড়ি: শাড়ি ছাড়া পূজার সাজ অসম্পূর্ণ। মেহজিনের পূজা কালেকশনে রয়েছে ব্লেন্ডেড তসর, প্রিমিয়াম কটন, এবং প্রিমিয়াম কটন মিক্স শাড়ি। প্রতিটি শাড়িতে ডিজিটাল প্রিণ্ট, স্ক্রিন প্রিণ্ট, এবং হাতের কাজ করা রয়েছে, যা শাড়িগুলোকে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তুলেছে। শাড়িগুলো সম্পূর্ণ আরামদায়ক এবং সহজে পরিধানযোগ্য, যা আপনাকে পূজার দিনগুলোতে স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে সজ্জিত করবে।

থ্রি-পিস ও টু-পিস: মেহজিনের থ্রি-পিস এবং টু-পিস সেটগুলো আপনার পূজার দিনগুলোকে করবে আরও উজ্জ্বল। সুতি কাপড়ে তৈরি এই ড্রেসগুলো পুরোপুরি আরামদায়ক, যাতে আপনি সারা দিন পূজার আনন্দে মগ্ন থাকতে পারেন। প্রতিটি ড্রেসে রয়েছে আকর্ষণীয় কাজ এবং স্টাইল, যা পূজার সাজে নতুনত্ব নিয়ে আসবে।

শাড়ির বিস্তারিত বিবরণ:

রাধিকা – ব্লেন্ডেড তসর শাড়ি

মূল্য: ৳ 1,980.00
বর্ণনা:
রাধিকা হলো একটি ক্লাসিক ব্লেন্ডেড তসর শাড়ি, যা নরম এবং আরামদায়ক। শাড়িটির ডিজিটাল প্রিণ্ট কাজ এটিকে আরও আকর্ষণীয় করেছে। পূজার বিশেষ দিনগুলোতে এটি আপনার সাজে আভিজাত্য আনবে।
ব্লাউজ পিস: রানিং ব্লাউজ পিস রয়েছে।
লম্বা ও বহর: ১৩.৫ হাত লম্বা এবং ২.৫ হাত বহর, যা পরিমাপে সামান্য কম-বেশি হতে পারে।

উদয়শ্রী – প্রিমিয়াম কটন মিক্স শাড়ি

মূল্য: ৳ 2,550.00
বর্ণনা:
উদয়শ্রী হলো প্রিমিয়াম কটন মিক্স শাড়ি, যা স্ক্রিন প্রিণ্ট এবং হাতের নকশী-কাথার কাজ সমৃদ্ধ। শাড়িটি অত্যন্ত আরামদায়ক এবং দীর্ঘ সময় পরিধান করার উপযোগী। পূজার দিনে এই শাড়ি আপনার সাজে নিয়ে আসবে সৌন্দর্য এবং স্বাচ্ছন্দ্য।
ব্লাউজ পিস: রয়েছে।

মুনতাহা – ব্লেন্ডেড তসর শাড়ি

মূল্য: ৳ 1,980.00
বর্ণনা:
মুনতাহা হলো ব্লেন্ডেড তসর শাড়ি, যা ডিজিটাল প্রিণ্ট এবং গর্জিয়াস কাজের সমন্বয়ে তৈরি। এই শাড়িটি পূজার দিনের সাজকে করবে আরও উজ্জ্বল এবং অনন্য।
ব্লাউজ পিস: রানিং ব্লাউজ পিস রয়েছে।
লম্বা ও বহর: ১৩.৫ হাত লম্বা এবং ২.৫ হাত (৪৬”) বহর।

হিমু – থ্রি-পিস ড্রেস

মূল্য: ৳ 2,080.00
বর্ণনা:
হিমু একটি আরামদায়ক থ্রি-পিস সেট, যেখানে জামা, সালোয়ার, এবং ওড়না তৈরিতে ব্যবহৃত হয়েছে উচ্চ মানের সুতি কাপড়। এতে গর্জিয়াস কাজ করা হয়েছে, যা পূজার দিনগুলোতে আপনাকে আরও আভিজাত্যপূর্ণ করে তুলবে।
ফ্যাব্রিক: সুতি।
সাইজ: ৩৬-৪৬ সাইজে উপলব্ধ।

স্পর্শা – টু-পিস ড্রেস

মূল্য: ৳ ২,৪০০.০০
বর্ণনা:
স্পর্শা হলো একটি আকর্ষণীয় টু-পিস ড্রেস, যা পূজার দিনে আপনার সাজকে করবে আরও অনন্য। সুতি কাপড়ের তৈরি এই ড্রেসটি আরামদায়ক এবং আধুনিক।
ফ্যাব্রিক: সুতি।
সাইজ: ৩৬-৪৬ সাইজে পাওয়া যাচ্ছে।

শাড়ি এবং ড্রেসের বৈশিষ্ট্য:

ডিজাইন ও কাজের বৈচিত্র্য:

মেহজিনের প্রতিটি শাড়ি এবং ড্রেসে রয়েছে আকর্ষণীয় ডিজাইন এবং গর্জিয়াস কাজ, যা প্রতিটি পোশাককে করে তোলে অনন্য। শাড়িগুলোর মধ্যে রয়েছে হাতের নকশী-কাথার কাজ, স্ক্রিন প্রিণ্ট, এবং ডিজিটাল প্রিণ্ট, যা প্রতিটি শাড়ির সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।

ফ্যাব্রিকের মান:

প্রতিটি শাড়ি এবং ড্রেস তৈরি করা হয়েছে উচ্চ মানের ফ্যাব্রিক দিয়ে, যেমন ব্লেন্ডেড তসর, প্রিমিয়াম কটন, এবং সুতি। এই ফ্যাব্রিকগুলো পরিধানে আরামদায়ক এবং সহজেই পরিবহনযোগ্য।

মেহজিনের অন্যান্য শাড়ি এবং ড্রেসের বিবরণ:

 
নাসিতা – ওয়ান পিস ড্রেস

মূল্য: ৳ ১,১২০.০০
এই ড্রেসটি তৈরি করা হয়েছে সুতি কাপড়ে এবং এর ডিজাইন অত্যন্ত আকর্ষণীয়।

 

নিলাশা – প্রিমিয়াম কটন মিক্স শাড়ি
মূল্য: ৳ ১,৯২৫.০০
নীলাশা শাড়িটি স্ক্রিন প্রিণ্টের কাজ সমৃদ্ধ এবং এটি আপনার পূজার সাজে আভিজাত্য যোগ করবে।

 

উর্বশী – ব্লেন্ডেড তসর শাড়ি
মূল্য: ৳ ১,৯৮০.০০
উর্বশী শাড়িতে ডিজিটাল প্রিণ্ট এবং গর্জিয়াস কাজ রয়েছে, যা পূজার সাজে আলাদা সৌন্দর্য আনবে।


মৃদুলা – থ্রি-পিস ড্রেস
মূল্য: ৳ ২,২৪০.০০
মৃদুলা থ্রি-পিস ড্রেসটি সুতির তৈরি, যা পূজার সময় আরামদায়ক এবং স্টাইলিশ।

কেন মেহজিনের শাড়ি ও ড্রেস বেছে নেবেন?

আরামদায়ক ফ্যাব্রিক: প্রতিটি শাড়ি এবং ড্রেস তৈরি করা হয়েছে এমনভাবে, যাতে পূজার দিনগুলোতে আপনাকে আরাম এবং স্বাচ্ছন্দ্য দেয়। মেহজিনের শাড়ি এবং ড্রেসগুলো দীর্ঘ সময় পরিধানের জন্য আদর্শ।

আকর্ষণীয় ডিজাইন: মেহজিনের প্রতিটি শাড়ি এবং ড্রেসে রয়েছে ইউনিক ডিজাইন এবং আধুনিক কাজ, যা পূজার সাজকে করবে আরও বিশেষ এবং স্টাইলিশ।

সুলভ মূল্য: আমাদের প্রতিটি শাড়ি এবং ড্রেসের দাম অত্যন্ত সাশ্রয়ী। মেহজিনের লক্ষ্য হলো গ্রাহকদের সাধ্যের মধ্যে সেরা ফ্যাশন উপহার দেওয়া।

ক্যাশ অন ডেলিভারি এবং সহজ ডেলিভারি ব্যবস্থা: বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্তে আমরা আমাদের পণ্য ডেলিভারি দিচ্ছি, সাথে রয়েছে ক্যাশ অন ডেলিভারি সুবিধা।

অর্ডার করার উপায়

মেহজিনের পূজা কালেকশন ২০২৪ থেকে শাড়ি বা ড্রেস কিনতে, আমাদের ওয়েবসাইট www.mehzin.net ভিজিট করুন। আমাদের প্রতিটি শাড়ি এবং ড্রেস বিশেষ যত্নের সাথে তৈরি, যা আপনার পূজার সাজকে করবে অনন্য।
আমাদের শপ এড্রেস: এফ এস স্কোয়ার, লেভেল – ৪, শপ নাম্বার ৪২৮-৪২৯, মিরপুর – ১০, গোলচত্তর, ঢাকা-১২১৬
আমাদের ফেসবুক পেজ: https://m.me/mehzin.retail

জানেন তো মেহজিন ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার করলে ডেলিভারি চার্জ একদম ফ্রী!!

[bkash_token_test]
[bkash_payment_test]

কটন শাড়ি কি?

কটন শাড়ি হল বাংলাদেশের নারীদের জন্য সব থেকে আরাম দায়ক শাড়ি। আসলে আমরা কটন বলতে কি বুঝি। কটন হল সুতা যা দিয়ে কাপড় তৈরি করা হয়। কটন শাড়ির মধ্যে আবার কিছু প্রকারভেদ রয়েছে যেমন, ১০০% কটন, ৯০% কটন এভাবে সম্পুর্ন কাপড়ে কটনের পরিমান মাপা হয়। ব্যাবহারে আরামের দিক দিয়ে সব থেকে ভালো হল ১০০% কটন শাড়ি গুলা। গরমে সব থেকে বেশী আরামদায়ক হয় এই কটনের শাড়ি গুলা।যখন শাড়িতে কটনের পরিমান কম থাকে এবং পলিস্টার কাপড়ের পরিমান বেশী থাকে তখন ঐ শাড়ি গরমের দিনে আরামদায়ক না হলেও শীতের দিনের জন্য আরামদায়ক। 

কটন শাড়ি কত ধরনের?

কটন শাড়ি বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। এর মধ্যে জনপ্রিয় কিছু কটন শাড়ির ধরন হচ্ছে মাসলাইস কটন, এক কালারের কটন শাড়ি, হ্যান্ডলুম কটন শাড়ি, খাদি কটন শাড়ি, এন্ডি কটন শাড়ি, এছাড়াও মাদুরাই কটন শাড়ি। এগুলো সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
 

খাদি কটন শাড়ির বৈশিষ্ট্য

খাদি শাড়ি মূলত হাতে বুনা সুতা দিয়ে তৈরি করা হয়। খাদি শাড়িতে সম্পূর্ন খাদি সুতা ব‍্যবহার করা যায়না কারন খাদি সুতা খুবই মোটা ধরনের হয়। কাউন্ট হিসেব করে খাদি সুতার সাথে কটন সুতা মিক্স করে দেওয়া হয়। খাদি শাড়ি স্টাইপ করে পুরো শাড়িতে এবং আচলে খাদির সুতার বাইন টানা হয়। খাদি খদ্দর থেকে উদ্ভূত হয়েছে একটি হাতে কাটা ও বোনা প্রাকৃতিক তন্তু কাপড় যা মহাত্মা গান্ধী ভারতীয় উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য স্বদেশী (স্বয়ংসম্পূর্ণতা) হিসাবে প্রচার করেছিলেন এবং শব্দটি ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ জুড়ে ব্যবহৃত হয়। হাতে বোনা কাপড়ের প্রথম টুকরোটি ১৯১৭-১৮ সালে সবরমতী আশ্রমে তৈরি করা হয়েছিল। কাপড়ের অমসৃণতাকে গান্ধী খাদি বলে অভিহিত করেন।

এক কালার কটন শাড়ি

কটন শাড়ি গুলা বাহারি কালার এবং বাহারি ডিজাইনের হয়ে থাকে। এক এক জনের চাহিদা এক এক রকমের হয়ে থাকে অনেকের পছন্দ বাহারি কালার আবার অনেকের এক কালার।এক কালারের অনেক কটন শাড়ি রয়েছে আপনার যদি মনে হয় এক কালার কটন শাড়ি দরকার তাহলে বাংলাদেশের সব থেকে বড় অনলাইনে শাড়ি বিক্রির পেজ এবং ওয়েবসাইট মেহ্‌জিনে ঘুরে আসতে পারেন সে খানে আপনি পছন্দ অনুযায়ী অনেক এক কালার বাহারি কালার সব লেটেস্ট শাড়ির কালেকশন পেয়ে যাবেন।সাধারনত আমাদের দেশের মেয়েদের পছন্দের তালিকায় সব সময়ই বাহারি কালার পছন্দ করে থকেন কারন বডি এক কালার হলেও সবার পছন্দে অন্য ডিজাইন বা অন্য কালারের পাড় সবার পছন্দ।

মাসলাইস কটন শাড়ি

সুতার জগতে সব থেকে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির সুতা হল মাসলাইস কটন সুতা আর এই সুতা দিয়েই তৈরি করা হয় মাসলাইস কটন শাড়ি।এই সুতা গুলা অনেক চিকন ও মিহি হয়ে থাকে।আদি কাল থেকেই এই শাড়ি গুলা বাংলাদেশের তাতিরা তৈরি করে কিন্তু এই শাড়ি গুলা বুনতে খরচ বেশী হওয়ায় বাংলাদেশে আগে মানুষ এই শাড়ি গুলা খোলা বাজারে কিনতে পারত না। এই শাড়ি গুলা ইন্ডিয়াতে পাঠানো হত আর বাংলাদেশের যারা বড় লোক ছিল এমন কিছু মানুষ এই শাড়ি গুলা ব্যবহার করত।কিন্তু করোনার মহামারির সময় এই শাড়ি গুলা দেশের বাহিরে রপ্তানি না হতে পারার কারনে দেশের বাজারে এই শাড়ি গুলা বিক্রি হওয়া শুরু হয় এবং সবাই এই শাড়ি গুলাকে ইন্ডিয়ান শাড়ি বলে কিনতে থাকে।এই শাড়ি গুলার ডিজাইন ইন্ডিয়ান প্যাটার্নের হওয়ায় সবাই এটাকে ইন্ডিয়ান শাড়ি বলে চালাতে থাকে আর আসলে এই শাড়ি গুলা বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতিদের দারা তৈরি। মাসলাইস সুতা গুলা পলিশ করে চিকন করা হয় তাই এই শাড়ি গুলা পরিধান করতে অনেক আরাম দায়ক।চিকন সুতার কারনে এই শাড়ি গুলা তৈরি করার সময় ফিনিশিং অনেক ভালো হয়।মাসলাইস শাড়ি যদিও কটন শাড়ি কিন্তু দেখতে অনেকটা সিল্ক শাড়ির মত গ্লেজ করে।এই শাড়ির পাড়ে গোল্ডেন জরির কাজ করা থাকে তাই দেখতে আরোও সুন্দর লাগে। মাসলাইস শাড়ি যে কোন অনুষ্ঠানে পরিধান করে যাওয়া যায় বিশেষ করে অফিস অনুষ্ঠান,ফ্যামিলি অনুষ্ঠান, বিয়ে বাড়িতে, স্কুল ও কলেজের পার্টিতে পড়ে যাওয়ার জন্য সব থেকে বেশী উপযোগী।

মাসলাইস কটন শাড়ির বৈশিষ্ট্য

সাধারনত কটন সুতাকে মার্সেরাইজেসন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মাসলাইস কটন সুতা তৈরি করা হয়।মার্সেরাইজেসন হল একটি ক্যামিকাল মধ্যম যা মার্সেরাইজ মেশিন ব্যবহার করে করা হয়।যেহেতু মাসলাইস কটন শাড়ি গুলা এই প্রসেসে তৈরি হয়ে থাকে তাই এক শাড়ি গুলা অন্য সকল শাড়ি থেকে অনেক আলাদা।এই শাড়ি গুলা অনেক যত্ন  সহকারে তৈরি করা হয় এবং অনেক আমারদায়ক হয়ে থাকে পরিধানের জন্য। মাসলাইস শাড়ি ডিজাইনের দিক দিয়ে অন্যসকল শাড়ির থেকে অনেক বেশী ইউনিক এবং গরম ও শীতকাল সব সময়ই এই শাড়ি গুলা ব্যবহার করা যায় ।

কেন মাসলাইস কটন শাড়ি কিনবেন

বাংলাদেশের ট্রেডিশন অনুযায়ী আমরা যখন কোন অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা ভাবি আগে থেকে আমরা প্লান করি ঐ অনুষ্ঠানে আমরা কি শাড়ি পরিধান করব। এই সকল ক্ষেত্রে নারীদের সবার পছন্দের শীর্ষে রয়েছে মাসলাইস কটন শাড়ি। শীত, গরম বর্ষা যে সিজনে হোক মাসলাইস শাড়ি অনেক আরামদায়ক। একজন নারীকে সুন্দর দেখানোর জন্য যা প্রয়োজন তা এই শাড়ির মধ্যে আছে।আপনাকে ন্যাচারাল ভাবে সকলের সামনে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলবে এই শাড়ি। মাসলাইস শাড়ির বডি ও পাড়ের কালালের কম্ভিনেশন অনেক অনেক সুন্দর। যে কোন মেয়েকে এই শাড়ি কিনার জন্য আকৃষ্ট করে তুলবে।

মাসলাইস কটন শাড়ির দাম

সাধারনত আমরা যখন কোন কিছু কিনার কথা চিন্তা করি তখন তার দাম বা বাজেট নিয়া আমরা প্রথমে ভাবি।মাসলাইস কটন শাড়ি অন্য সকল শাড়ির থেকে ডিজাইন বা গুনগত মানে ভালো হওয়ার কারনে সাধারন শাড়ির থেকে এর দাম একটু বেশী।এই শাড়ি তৈরি করার জন্য সুতা যেভাবে প্রসেস করা হয় সুতা তৈরিতে খরচ একটু বেশী আর এই শাড়ি গুলা এখন আপনি বাংলাদেশে অনেক যায়গায় পেয়ে যাবেন কিন্তু আসল ও নকলের জন্য আপনি আপনার নিকটস্থ ভাল দোকানে পেয়ে যাবেন। আর অনলাইনে যদি মাসলাইস শাড়ি কিনতে চান তাহলে মেহ্‌জিনের ওয়েবসাইট এবং ফেসবুক পেজ আপনার জন্য সব থেকে ভালো চয়েজ। এই শাড়ির দাম সাধারনত ১৮০০ থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। যদি আপনারা ভালো কিছু চান তাহলে মেহ্‌জিন আপনার জন্য সব থেকে ভালো পছন্দ। 

কম দামে মাসলাইস কটন শাড়ি

আমরা অনেকে দামের কথা চিন্তা করে সব সময় কম দামে কোথা থেকে কিনতে পারা যায় এটা নিয়ে ভাবি। অনেক সময় কম দামে কিনতে যেয়ে আমরা ধোকার শিকার হয়ে নকল জিনিস কিনে নিয়ে বাড়িতে আসি।আপনি যদি রিজনেবল প্রাইছে অরিজিনাল মাসলাইস শাড়ি কিনতে চান তা হলে আপনাকে ঘুরে আসতে হবে মেহ্‌জিনের ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজে। যেখানে সল্প দামে আপনি অরিজিনাল মাসলাইস শাড়ি পেয়ে যাবেন। মাসলাইসের সব থেকে সুন্দর এবং নিউ নিউ কালেকশন আপনি অনলাইনে মেহ্‌জিনে পেয়ে যাবেন।যেখানে সেখানে যেয়ে ধোকা না খেয়ে আপনার ব্যবহৃত স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটার থেকে দেখে আসতে পারেন মেহ্‌জিন পেজটি।দামে এবং মানে দুটাতে আমরা বলতে পারি অন্য সকল দোকান বা অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে মেহ্‌জিন ভালো।

অরিজিনাল মাসলাইস কটন শাড়ি

মাসলাইস শাড়ির ক্ষেত্রে যখন অরিজিনাল আর ডুপ্লিকেটের কথা আছে তখন অনেক কিছু আমাদের মাথায় ঘুরে আজ এর সমাধান আমরা দেখব। আমাদের দেশের অনেক মনে করেন যদি মাসলাইস শাড়ি ইন্ডিয়া থেকে আসে তাহলে অরিজিনাল নাহলে নকল,কিন্তু ব্যাপারটা আসলে এমন না, এটা একটা ভুল ধারনা কারন মাসলাইস শাড়ি গুলা তৈরি করে আমাদের দেশের তাতীরা। মাসলাইসের অরিজিনাল শাড়ি তৈরি করা হয় বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলাতে সে খানের তাতীরা তৈরি করে অরিজিনাল মাসলাইস শাড়ি এবং তা রপ্তানি করা হয় ইন্ডিয়াতে। সাধারনত এই শাড়ি গুলা দামী হওয়ার কারনে বাংলাদেশের বাজারে  এব্যাইলেবল ছিলনা, কিন্তু করোনা মহামারির সময় রপ্তানি বন্ধ থাকায় বাংলাদেশের বাজারে প্রথম পরিচিতি পায় ইন্ডিয়ান শাড়ি নামে।

মসলিন শাড়ি কি?

মসলিন বিশেষ এক ধরনের তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সূতা দিয়ে বয়ন করা এক প্রকারের অতি সূক্ষ্ম কাপড় বিশেষ। মসলিন তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুত করা এক প্রকারের অতি সুক্ষণ কাপড়। এটি প্রস্তুত করা হতো পূর্ব বাংলার সোনারগাঁও অঞ্চলে। মসলিনে তৈরী করা পোশাকসমূহ এতই সুক্কণ ছিলো যে ৫০ মিটার দীর্ঘ মসলিনের কাপড়কে একটি দেশলাই বাক্সে ভরে রাখা যেতো। ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মসলিন উৎপাদন করা হত; তবে বাংলার প্রধান উৎপাদন ক্ষেত্র ছিল ঢাকা ও মুর্শিদাবাদ

মসলিন শাড়ি নামকরণের ইতিহাস

মসলিন কি কেবলই কাপড়? এই বাংলাদেশের ঐতিহ্যের কথা বললে, ইতিহাসের কথা বললে মসলিনকে বাদ দেওয়ার কোনো উপায়ই যে নেই।  এস. সি. বার্নেল ও হেনরি ইউল নামের দুজন ইংরেজ কর্তৃক প্রকাশিত অভিধান ‘হবসন জবসন'-এ উল্লেখ করা হয়েছে মসলিন শব্দটি এসেছে ‘মসুল' থেকে। ইরাকের এক বিখ্যাত ব্যবসাকেন্দ্র হল মসুল। এই মসুলেও অতি সূক্ষ্ম কাপড় প্রস্তুত হত। এই ‘মসুল' এবং ‘সূক্ষ কাপড়' -এ দুয়ের যোগসূত্র মিলিয়ে ইংরেজরা অতিসূক্ষ্ম কাপড়ের নাম দেয় ‘মসলিন'। অবশ্য বাংলার ইতিহাসে ‘মসলিন' বলতে বোঝানো হয় তৎকালীন ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে উৎপাদিত অতি সূক্ষ্ম এক প্রকার কাপড়কে।

প্রচলিত আছে, মসলিন শিল্পীদের আঙুল কেটে দেওয়ার পরে ঢাকাই মসলিন তৈরি বন্ধ হয়ে যায়। এখন ভারতেও মসলিন তৈরি হয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকাই মসলিনের বিশেষত্বই আলাদা। ঢাকাই মসলিনের শেষ প্রদর্শনী হয়েছিল লন্ডনে ১৮৫০ সালে। এর ১৭০ বছর পরে বাংলাদেশে আবার বোনা হলো সেই ঐতিহ্যবাহী ঢাকাই মসলিন কাপড়ের শাড়ি। ঠিক সে রকমই, যেমনটি বলা হতো—আংটির ভেতর দিয়ে গলে যায় আস্ত একটি শাড়ি। যদিও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মসলিন শাড়ি পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু আপনাদের কথা মাথায় রেখে মেহজিন আকর্ষণীয় ডিজাইনের সেমি মসলিন শাড়ি তৈরির উদ্যোগ নেয়। কাস্টমারদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে মেহজিনই প্রথম নিজস্ব প্রোডাকশন হাউজের মাধ্যমে মসলিন শাড়ি তৈরি করা শুরু করে। হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী শাড়িকে বাচিয়ে রাখতে মেহজিনের প্রয়াশ কাস্টমারদের দ্বারা ভূয়সী প্রসংশার দাবিদার।

ঢাকাই মসলিন শাড়ি

ঢাকাই মসলিন তৈরির জন্য শাড়ির ঐতিহ্য রক্ষার্থে উঠেপড়ে লেগেছিলেন একদল গবেষক। তাঁদেরই ছয় বছরের চেষ্টা আর গবেষণা ফল দিয়েছে। তৈরি করা হয়েছে মসলিনের ছয়টি শাড়ি। যার একটি গবেষকেরা প্রধানমন্ত্রীকে উপহার হিসেবে দিয়েছেন। কিন্তু শুরুতে এক টুকরা ‘অরিজিনাল’ মসলিন কাপড় জোগাতে কলকাতা থেকে লন্ডন পর্যন্ত ছুটতে হয়েছে গবেষকদের। মসলিন বোনার সুতা যেই ‘ফুটি কার্পাস’ তুলার গাছ থেকে তৈরি হয়, সেই গাছ খুঁজে বের করা হয়েছে বিচিত্র সব পন্থা অবলম্বন করে। যান্ত্রিক সভ্যতার এ যুগে এসেও এই শাড়ি তৈরিতে তাঁতিদের হাতে কাটা ৫০০ কাউন্টের সুতাই ব্যবহার করতে হয়েছে।

মসলিন শাড়ি প্রকারভেদ

সাধারণত মসলিনের পার্থক্য করা হয় সূক্ষ্মতা, বুনন শৈলী ও নকশার পার্থক্যে। এসবের উপর ভিত্তি করে মসলিন শাড়িকে বিভিন্নভাগে ভাগ করা যায়ঃ

  • মলবুস খাসঃ আঠারো শতকের শেষদিকে মলবুস খাসের মতো আরেক ধরণের উঁচুমানের মসলিন তৈরি হতো, যার নাম ‘মলমল খাস’। এগুলো লম্বায় ১০ গজ, প্রস্থে ১ গজ, আর ওজন হত ৬-৭ তোলা। ছোট্ট একটা আংটির মধ্যে দিয়ে এ কাপড় নাড়াচাড়া করা যেত। এগুলো সাধারণত রপ্তানি করা হত।
  • সরকার ই আলাঃ বাংলার নবাব বা সুবাদারদের জন্য তৈরি হত এই মসলিন। সরকার-ই-আলা নামের জায়গা থেকে পাওয়া খাজনা দিয়ে এর দাম শোধ করা হত বলে এর এরকম নামকরণ। লম্বায় হত ১০ গজ, চওড়ায় ১ গজ আর ওজন হত প্রায় ১০ তোলা।
  • ঝুনাঃ ঝুনা মসলিনও সূক্ষ্ম সুতা দিয়ে তৈরি হ্ত, তবে সুতার পরিমাণ থাকত কম। তাই এ জাতীয় মসলিন হালকা জালের মতো হত দেখতে। একেক টুকরা ঝুনা মসলিন লম্বায় ২০ গজ, প্রস্থে ১ গজ হত। ওজন হত মাত্র ২০ তোলা। এই মসলিন বিদেশে রপ্তানি করা হত না, পাঠানো হতো মুঘল রাজ দরবারে।
  • শবনমঃ ভোরে শবনম মসলিন শিশিরভেজা ঘাসে শুকোতে দেয়া হলে শবনম দেখাই যেত না, এতটাই মিহি আর সূক্ষ্ম ছিল এই মসলিন। ২০ গজ লম্বা আর ১ গজ প্রস্থের শবনমের ওজন হত ২০ থেকে ২২ তোলা।
  • ডোরিয়াঃ ডোরা কাটা মসলিন ‘ডোরিয়া’ বলে পরিচিত ছিল। লম্বায় ১০-১২ গজ আর চওড়ায় ১ গজ হত। শিশুদের জামা তৈরি করে দেয়া হত ডোরিয়া দিয়ে।
  • জামদানিঃ মসলিনের উপর নকশা করে জামদানি কাপড় তৈরি করা হয়। জামদানি বলতে সাধারণত শাড়িকেই বোঝানো হয়। তবে জামদানি দিয়ে নকশি ওড়না, কুর্তা, পাগড়ি, রুমাল, পর্দা প্রভৃতি তৈরি করা হত। ১৭০০ শতাব্দীতে জামদানি দিয়ে নকশাওয়ালা শেরওয়ানির প্রচলন ছিল। এ ছাড়া, মুঘল নেপালের আঞ্চলিক পোশাক রাঙ্গার জন্যও জামদানি কাপড় ব্যবহৃত হত। প্রাচীনকালের মিহি মসলিন কাপড়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে জামদানি শাড়ি বাঙালি নারীদের অতি পরিচিত।

বর্তমানে মসলিন

ঢাকা জাতীয় জাদুঘরে রক্ষিত মসলিন খানির দৈর্ঘ্যও ১০ গজ এবং চওড়া ১ গজ, এর ওজন মাত্র ৭ তোলা। তাহলে এটা সহজেই অনুমান করা যায় যে ঢাকার মসলিন মুঘল শিল্পের স্বর্ণযুগে আরো সুক্ষ্মভাবে তৈরি করা যেতো।

আপনার পছন্দের মসলিন শাড়ি অর্ডার করুন এখুনি।

তাহলে আর দেরি কেনো? এখুনি যোগাযোগ করুন

আপনার পছন্দের মসলিন শাড়ির স্টক শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্ডার করুন। অথবা, সরাসরি আমাদের শো রুমে ভিজিট করে, আকর্ষণীয় মূল্য ছাড়ে আপনার পছন্দের মসলিন শাড়ি সংগ্রহ করুন। 

পছন্দের মসলিন শাড়ি অনলাইনে অর্ডার করতে আপনার নাম, মোবাইল নাম্বার ও ঠিকানাসহ ইনবক্স করুন- m.me/mehzin.retail

অথবা, সরাসরি আমাদের আউটলেট থেকে পার্চেজ করুন।

আউটলেট লোকেশনঃ এফ এস স্কয়ার, লেভেল-৩, শপ নাম্বার
৪২৮-৪২৯, মিরপুর ১০ গোলচত্তর মেট্রোরেল স্টেশনের সাথে, মিরপুর ১০, ঢাকা।

পাঞ্জাবি (Panjabi) কি?

বাঙ্গালী তরুণ থেকে শুরু করে বয়স্ক মানুষ, সবারই আবেগের জায়গা পাঞ্জাবি। পাঞ্জাবি হচ্ছে একটি পোশাক, যা হাটু পর্যন্ত লম্বা। নাশীতোষ্ণ অঞ্চলের লোকজন পাঞ্জাবি পোশাকটি বেশি পরে। সুতি কাপড়ের পাঞ্জাবি অপেক্ষাকৃত গরম অঞ্চলের লোকেরা এই ঢিলেঢালা পোশাকটি পরতে ভালোবাসে। উৎসব হোক কিংবা ঘরোয়া অনুষ্ঠান, সকল ক্ষেত্রেই ছেলেদের প্রথম পছন্দ পাঞ্জাবি। পাঞ্জাবির মত আরামদায়ক পোশাক ছেলদের জন্য আর দুটি নেই। ছেলেদের পাঞ্জাবি একটি শব্দ যা পাঞ্জাব অঞ্চলের ছেলেদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এখন বিভিন্ন রকম পাঞ্জাবির ডিজাইনের সমাহার বার হয়েছে। বাঙ্গালী ছেলেদের ট্রেডিশনাল এবং আরামদায়ক শীর্ষ তালিকায় কাবলি পাঞ্জাবি এখন অন্যতম পোশাক নামে সুপরিচিত।

ঐতিহ্যবাহী পাঞ্জাবি

ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সংস্কৃতি দ্বারা অনুপ্রাণিত পাঞ্জাবি এখন বাঙ্গালিদের মন এ জায়গা জুড়ে নিয়েছে। পাঞ্জাবির ঐতিহ্যবাহী নকশাগুলি প্রায় শতাব্দী ধরে চলে আসছে এবং তা আজও জনপ্রিয়। বিভিন্ন কাপড় এবং ক্লাসিক প্রিন্টেড ডিজাইন সমন্বিয়ে তৈরি হয়ে থাকে নকশাদার পাঞ্জাবি। প্রতিদিনের পরিধানের জন্য হোক বা বিয়ের এর জন্য প্রতিটি অনুষ্ঠানের জন্য উপযুক্ত।আধুনিক পাঞ্জাবি ডিজাইনগুলি আরও গাঢ় রঙ এবং নতুন আকার-আকৃতির কারুকর্মে রুপান্তি হচ্ছে। আধুনিক পাঞ্জাবি ডিজাইনে ফুল, লাইন-ওয়ার্ক, পুঁতি, ট্যাসেল, মিরর-ওয়ার্ক এবং আরও অনেক কিছু কাজ করা থাকে।

সলিড কালার পাঞ্জাবি

ছেলেদের সিম্পেল এক কালার পাঞ্জাবি আজ অনেক বেশি চাহিদায় রয়েছে। এক কালার পাঞ্জাবির মধ্যে সেরকম কোনো ডিজাইন না থাকলেও এটি সাধারণত নেক ডিজাইন এবং হাতার মধ্যে সুতা বা এম্ব্রয়ডারির কাজ করা থাকে।

ইন্ডিয়ান পাঞ্জাবি

একদিকে গরমে তেমন অন্য দিকে আরাম আর সে সঙ্গে রঙিন সূচীকাজের নকশাদার ইন্ডিয়ান পাঞ্জাবি যেনো একটি অন্যরকম জায়গায় জুড়ে রয়েছে। বিয়ে, রিসেপ্সশন, বৈশাখী আর পহেলা ফাগুন বা ভ্যালেন্টাইন’স এর মত অনুষ্ঠানে ঐতিহ্যবাহী পোশাকের তালিকায় রাখছেন এই ডিজাইনার পাঞ্জাবি।

তরুণদের পছন্দের শীর্ষে মেহজিন ব্রান্ডের পাঞ্জাবি

তাহলে আর দেরি কেনো? এখুনি যোগাযোগ করুন

আপনার পছন্দের পাঞ্জাবির স্টক শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্ডার করুন। অথবা, সরাসরি আমাদের শো রুমে ভিজিট করে, আকর্ষণীয় মূল্য ছাড়ে আপনার পছন্দের পাঞ্জাবি সংগ্রহ করুন। 

পছন্দের পাঞ্জাবি অনলাইনে অর্ডার করতে আপনার নাম, মোবাইল নাম্বার ও ঠিকানাসহ ইনবক্স করুন- m.me/mehzin.retail

অথবা, সরাসরি আমাদের আউটলেট থেকে পার্চেজ করুন।

আউটলেট লোকেশনঃ এফ এস স্কয়ার, লেভেল-৩, শপ নাম্বার
৪২৮-৪২৯, মিরপুর ১০ গোলচত্তর মেট্রোরেল স্টেশনের সাথে, মিরপুর ১০, ঢাকা।

হাফ সিল্ক শাড়ি কি / কাকে বলে?

শাড়ি বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি করা যায়। বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে বর্তমানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে হাফ সিল্ক শাড়ি। কিন্তু হাফ সিল্ক শাড়ি কাকে বলে? যে সব শাড়ি কৃত্রিম সিল্ক সুতা ও সুতি সুতা মিক্সড করে বুনন করা হয় তাকে হাফ সিল্ক শাড়ি বলা হয়। সাধারণত প্রাকৃতিকভাবে রেশম গুটির থেকে যে আসল রেশম সুতা তৈরি হয়। আর সেই রেশম সুতা দিয়ে যে সকল শাড়ি বুনন করা হয় তাদের কে ফুল সিল্ক বা শুধু সিল্ক শাড়ি বলা হয়।

সুতরাং হাফ সিল্ক শব্দ থেকেই বুঝা যায় হাফ মানে অর্ধেক সিল্ক সুতা। আর এই হাফ সিল্ক বা অর্ধেক সিল্ক সুতার সাথে সাধারনত বুননের সময় সুতি সুতা দিয়ে বুনন করা হয়। আর টানায় হাফ সিল্ক সুতা থাকে। এর ফলে এই দুই ধরনের সুতা মিলে যে কাপর টা বুনন করা হয় তাকেই হাফ সিল্ক শাড়ি বলা হয়।

হাফ সিল্ক শাড়ি চেনার উপায়

হাফ সিল্ক শাড়িগুলো ভারি হয় না। ফলে সহজেই ক্যারি করা যায়। হাফ সিল্ক সুতা ও খাঁটি সিল্ক বা রেশম সুতা চেনার এক মাত্র উপায় রেশম সুতা বা সুতি সুতা পুড়লে থেমে থেমে আগুন জ্বলবে। পুড়া শেষ হলে সুতি ও রেশম সুতার কপরে একটু অংশ হলেও ছাই পাওয়া যাবে। কিন্তু হাফ সিল্ক সুতাতে আগুন ধরালে একবারে ধপ করে সম্পূর্ণ কাপরে আগুন লেগে সুতা গলে পানির মতো শেষ হয়ে যাবে। পোড়া শেষে কোন রকম ছাই হবে না বা পাওয়াও যাবে না।

এছাড়াও,  আপনি যখন হাফ সিল্ক শাড়ি কিনবেন তখন আপনি শাড়ির একটি অংশ আপনার হাতের মধ্যে নিয়ে দুই হাত দিয়ে একটু মুচড়িয়ে দেখবেন। মোচড়ানোর পরে যদি শাড়িটি ভাগ হয়ে যায়, তাহলে শাড়িটি নকল।

হাফ সিল্ক শাড়ির বৈশিষ্ট্য

আমরা অনেকেই হাফ সিল্ক শাড়ি পরতে পছন্দ করি তবে আমরা এটা কি জানি যে হাফ সিল্ক কাপড়ের
বৈশিষ্ট্য কি কি? অনেকেই জানিনা কাপড় কেনার পর যে এটা আসল না নকল। তো এখন আমরা হাফ সিল্ক শাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানবো।

  •  হাফ সিল্ক শাড়ি সাধারণত রেশম সুতা দিয়ে তৈরি করা হয় তাই এই কাপড়টি যখন পোড়ানো হয় বা একটু আগুন লাগে তাহলে রেশমের গন্ধ বের হয়।
  • খালী চোখে দেখলে বোঝা যাবে বাস্তবে রেশম একটি সুন্দর দীপ্তি রয়েছে। অন্যদিকে,  রাসায়নিক ফাইবারে দিয়ে তৈরি ফেব্রিক একটু কম উজ্জ্বল  হয়।
  • হাফ সিল্ক শাড়িগুলো ভারি হয় না। ফলে সহজেই ক্যারি করা যায়।

মেহজিন ব্রান্ডের হাফ সিল্ক শাড়ি

তাহলে আর দেরি কেনো? এখুনি যোগাযোগ করুন

আপনার পছন্দের শাড়ির স্টক শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্ডার করুন। অথবা, সরাসরি আমাদের শো রুমে ভিজিট করে, আকর্ষণীয় মূল্য ছাড়ে আপনার পছন্দের শাড়ি সংগ্রহ করুন। 

পছন্দের শাড়ি অনলাইনে অর্ডার করতে আপনার নাম, মোবাইল নাম্বার ও ঠিকানাসহ ইনবক্স করুন- m.me/mehzin.retail

অথবা, সরাসরি আমাদের আউটলেট থেকে পার্চেজ করুন।

আউটলেট লোকেশনঃ এফ এস স্কয়ার, লেভেল-৩, শপ নাম্বার
৪২৮-৪২৯, মিরপুর ১০ গোলচত্তর মেট্রোরেল স্টেশনের সাথে, মিরপুর ১০, ঢাকা।