সফট কটন শাড়ি
সফট কটন শাড়ি,সাধারনত কটন সুতা অনেক রকমের হয়ে থাকে যেমন,১০০%,৯০%,৮০% এসব কটন সুতার উপর নির্ভর করে সফট,শক্ত এমন বলা হয়ে থাকে।এসকল সুতা দিয়ে সাধারনত কটন শড়ি গুলা তোইরি করা হয়। সফট কটন শাড়ি গুলা সাধারনত কটন সুতাকে প্রসেস করে মেশিনের মাধ্যমে পলিশ করে সফট কটন সুতা তৈরি করে এবং তার দারা সফট কটন শাড়ি তোইরি করা হয়।
কেন সফট কটন শাড়ি বলা হয়
এই শাড়ি গুলার কাপড় সাধারনত একটু স্পেশাল সুতা দিয়ে তৈরি হয়। সাধারন যে সকল শাড়ি বানানো হয় তা এক এক সুতার কাপর দিয়ে তৈরি করা হয় এবং পরিধানের সময় খুব বেশি আরাম দায়ক হয়ে থাকে না কিন্তু এই সফট কটনের শাড়ি গুলার সুতা বিশেষভাবে তৈরি হওয়ার কারনে এই শাড়ি যেকোন মৌসুমে পড়ার জন্য উপযোগী এবং আরাম দায়ক।এই শাড়ির কাপড় বিশেষভাবে তৈরি হওয়ার কারনে যখন হাতে স্পর্শ করা হয় তখন এতো মোলায়েম আর নরম যে কেউর পছন্দের শীর্ষে থাকবে এই শাড়ি। এসকল স্পেশালের কারনে এই শাড়ি গুলাকে সফট কটন শাড়ি বলা হয়ে থাকে।
কেন সফট কটন শাড়ি কোথায় পাওয়া যায়
যখন আমরা শাড়ি কিনার জন্য মার্কেটে যাই তখন কিনার আগে আমরা কিছু জিনিস খুব ভালো ভাবে খেয়াল করি। আমি যে শাড়িটা কিনব এটা কতটা সফট, কোন মৌসুমের জন্য আরামদায়ক হবে, কোন পার্ট বা অনুষ্ঠানে আমি শাড়ি পরিধান করে যেতে পারব।সকলের পছন্দের উর্ধে এই সফট কটন শাড়ি এবং কিনার জন্য আপনাকে আসতে হবে আপনার নিকটস্থ কোন ভালো দোকানে বা অনলাইনে।অনলাইনে কিনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সব থেকে বড় শাড়ি বিক্রির প্লাটফর্ম মেহ্জিন ওয়েবসাইট বা মেহ্জিনের ফেসবুক পেজে আপনি সফট কটনের বাহারি এবং নতুন নতুন কালেকশন পেয়ে যাবেন আপনার হাতের মুঠোয়।তাহলে দেরি না করে আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে এখন এ ঘুরে আসুন এক ক্লিক করে মেহ্জিনের ওয়েবসাইটে এবং দেখে আসুন বাহারি রঙের চোখ জুরানো নতুন নতুন শাড়ির কালেকশন।
সফট কটন শাড়ির ডিজাইন
যখন সফট কটন শাড়ির উপর ডিজাইনের কথা আসে,তখন আমরা দেখি বাংলাদেশের সব থেকে দামি কম দামি শাড়ি এবং বাহারি নকশার শাড়ি তৈরি করা হয়েছে এই সফট কটন শাড়ির উপর। এই শাড়ির সুতা সফট হওয়ার কারনে নকশা বা ডিজাইন করার সময় সুন্দর সুন্দর নকশা করা যায়, আর ফিনিশিং অন্য সকল শাড়ির থেকে এই শাড়িতে বেশী হয়।সফট কটন শাড়ি এক কালারের হয়, মাল্টি কালারের হয়। প্রিন্টের হয়, পুরো শাড়ির বডি এক কালারের এবং পাড় বা আচল অন্য কালারের হয়ে থাকে।অনেক সময় দেখা যায় এই সফট কটনের শাড়ি গুলার পুরো বডি এম্ব্রয়ডারি করা থাকে এবং নকশি কাথার কাজ ও জরি কজের হয়ে থাকে।
ভালো সুতি শাড়ি
আমরা যখন কোন শাড়ি বা কাপড় কিনার জন্য মার্কেটে বা বাজারে যাই তখন আরামের জন্য আমরা ভালো সুতি শাড়ি/কটন শাড়ি খুজে থাকি। কিন্তু আমরা ভালো কাপড় না চেনার কারনে প্রায়শই আমরা মার্কেট বা বাজার থেকে নকল শাড়ি কিনে নিয়ে আসি।এখন থেকে ধোকা খাওয়া আর নয়, এজন্য আপনাকে বাড়ি থেকে আর কোথাও যেতে হবে না ঘরে বসে আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে সার্চ করে মেহ্জিন ওয়েবসাইটে সব থেকে ভালো কোয়ালিটির সুতি, কটন,মনিপুরি,মাধুরায়,জামদানি,কাতান,সিল্ক এবং হাফ সিল্ক শাড়ির সব নতুন নতুন ডিজাইনের থেকে আপনার পছন্দের শাড়ি আপনি কিনতে পারবেন।
সুতি প্রিন্ট শাড়ি
অনেকে আমরা সব সময় এক কালারের শাড়ি পড়তে পড়তে আর এক কালারের শাড়ি পড়তে মন চায় না, নতুন কিছু ডিজাইন বা কালেকশন আমরা খুজি আবার অনেকে সুতির মধ্যে প্রিন্ট করা শাড়ি খুজি। আপনি ভালো একটা শাড়ির দোকানে গেলে আপনার চাহিদা অনুযায়ী বাহারি নকশা র ডিজাইনের সুতি প্রিন্টের শাড়ি পেয়ে যাবেন, কিন্তু দাম এবং কোয়ালিটির উপর ভিত্তি করে সুতি শাড়ি নানা রকমের হতে পারে। অনেক আসাধু ব্যবাসায়ী আপনি কাপড় চেনেন না এই সুজোগ কাজে লাগিয়ে তারা অন্য কাপড়কে সুতি প্রিন্টের কাপড় বলে চালিয়ে দেয়। আমরা সাধারন মানুষকে এই অসাধু ব্যাবসায়িদের হাত থেকে বাচানোর জন্য নিয়ে এলাম মেহ্জিন যেখানে ১০০% অরিজিনাল সকল পন্য পাওয়া যায়। আপনি আমাদের কাছে পাবেন সুতি শাড়ি, মাসলাইস শাড়ি, হাফ সিল্ক শাড়ি, সিল্ক শাড়ি এবং মাধুরায় শাড়ি ইত্যাদি।
সুতি শাড়ির দাম
যে কোন শাড়ির দাম ডিপেন্ট করে তার কোয়ালিটি, কালার, ডিজাইন আর চাহিদার উপর। আমরা আপনাকে এখানে কিছু আইডিয়া দিব কোন সুতি শাড়ির দাম কেমন হতে পারে। নরমাল যদি এক কালারের সুতি শাড়ি হয় তা হলে সাধারনত এর দাম হয় ৭০০-৭০০০০ টাকা পর্যন্ত। যদি সুতি শাড়িটি প্রিন্টেড এবং কিছু নকশা যুক্ত হয় তাহলে এর প্রাইস হবে ১২০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত।আসলে যখন আপনি শাড়ি কিনার কথা ভাববেন তখন আপনার আশে-পাশের দোকান এবং ভালো ব্র্যান্ডের দোকান ঘুরে শাড়ির দামের আইডিয়া নিতে পারেন।সব শেষে আপনি একবার মেহ্জিন ওয়েবসাইট থেকে সকল প্রকার শাড়ির নতুন কালেকশন এবং দাম দেখতে পারেন আর পছন্দ হলে শাড়ি কিনে নিতে পারেন।
কম দামে ভালো শাড়ি
শাড়ি এখন বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটা টেন্ড মেন্টেন্ড করার জন্য পরিধেয় পোষাক। এক সময় গ্রাম বাংলার নারীদের দৈনন্দিন পোষাক এই শাড়ি হলে ও কালের বিবর্ধনে এখন আর নেই। এখন কোন ফরমাল অনুষ্ঠান,স্কুল কলেজ পার্টি,অফিস পার্টি,বিয়ে বা হলুদ অনুষ্ঠানে শাড়ি পড়া হয়।শাড়ির আসলে দাম নির্বর করে শাড়ির নাম,কোয়ালিটি, কালার,নকশা ইত্যাদির উপর। আমার দেখা বাংলাদেশের মধ্যে সব থেকে কম দামে ভালো মানের শাড়ি অনলাইনে বিক্রি করে ২-৩ তা পেজ বা ওয়েবসাইট তার মধ্যে প্রনয়েনী,মেহ্জিন,মেহ্জিন পাইকারি উল্লেখযোগ্য যেমন, এখানে আপনি আপনার পছন্দের সব শাড়ি পেয়ে যাবেন মাত্র ২৮০ টাকা থেকে শুরু করে ৬০০০ টাকা পর্যষ্ট। কম দামের মধ্যে ভালো এবং বেস্ট শাড়ি তারাই বিক্রি করে।এত অল্প দামে একটি শাড়ি ভাবাই যায় না। আবার তারা সবার জন্য অফার দিতেছে রি-সেলিং ব্যাবসার জন্য কোন রকম বিনিয়োগ ছাড়া আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের পন্য নিয়ে আপনার পেজ বা ওয়েবসাইটে আপনি খুব সহজে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।
কেন সুতি শাড়ি কিনবেন
আমাদের দেশের আবহাওয়া এখন এমন যে ১২ মাসের মধ্যে ৯ মাস গরম আবহাওয়া থাকে এবং বাকি ৩ মাস শীত। গরমে অন্যসকল কাপড় থেকে পরিধানের জন্য আরামদায়ক ও মোলায়েম হল সুতি কাপড়। যেহেতু বছরের বেশীর ভাগ সময়ই গরম থাকে এই জন্য নারী এবং মেয়ে সকলের পছন্দ সুতি শাড়ি।অনেকে মনে করেন সুতি শাড়ি গুলাতে সাধারনত কোন নকশা বা এম্ব্র্যডারির কাজ থাকে না এটা আপনার ভুল ধারনা। এখন সুতি শাড়ি গুলাতে এতো পরিমান বাহারি নকশা বা ডিজাইন রয়েছে যে কোন অনুষ্ঠানের পোষাক হিসেবে পরিধান করে যেতে পারবেন। এবং আরাম এবং সৌন্দর্য্যের দিক থেকে অন্য সকল শাড়ি থেকে উত্তম এই শাড়ি।